AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chandipur: কনভয় বিতর্ক, দুর্ঘটনায় মৃত যুবকের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ অভিষেকের

Chandipur: দুর্ঘটনায় তদন্তের স্বার্থে চণ্ডীপুর থানার পুলিশ শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ের চারজনকে নোটিস পাঠাল। সিকিউরিটি ইনচার্জ মহেন্দ্র সিং, পার্সোনাল সিকিউরিটি অফিসার প্রসেনজিৎ ঘোষ, কনস্টেবল মুকেশ কুমার, এবং কনস্টেবল রঞ্জিতকে।

Chandipur: কনভয় বিতর্ক, দুর্ঘটনায় মৃত যুবকের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ অভিষেকের
নিহত যুবকের পরিবারের হাতে চেক
| Edited By: | Updated on: May 07, 2023 | 2:50 PM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: চণ্ডীপুর এলাকায় দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবারের পাশে তৃণমূল।  অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিশ্রুতি মতো তাঁর পরিবারের হাতে পাঁচ লক্ষ টাকার চেক তুলে দিলেন  বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার মৃত্যু হয় চণ্ডীপুরের যুবক ইসরাফিল খান। কনভয়-বিতর্কে রাজনৈতিক শোরগোল তৈরি হয়। পরের দিন ওই কনভয়ের ড্রাইভার আনন্দকুমার পাণ্ডে আত্মসমর্পণ করেন চণ্ডীপুর থানায়। গাড়িটিকেও বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। দুর্ঘটনায় তদন্তের স্বার্থে চণ্ডীপুর থানার পুলিশ শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ের চারজনকে নোটিস পাঠাল। সিকিউরিটি ইনচার্জ মহেন্দ্র সিং, পার্সোনাল সিকিউরিটি অফিসার প্রসেনজিৎ ঘোষ, কনস্টেবল মুকেশ কুমার, এবং কনস্টেবল রঞ্জিতকে।

অপরদিকে এই অমানবিক ঘটনার প্রতিবাদে এক ঝাঁক রাজ্য নেতা-সহ তৃণমূলের দুই জেলার শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতিতে চণ্ডীপুর ও কাঁথিতে কর্মসূচি করেন। কাঁথিতে মেচেদা বাইপাস থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড হয়ে কলেজ রোড দিয়ে শান্তিকুঞ্জের সামনে দিয়ে দেহ নিয়ে মিছিল করেন। নেতৃত্বে ছিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি তরুণ মাইতি, পটাসপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক, সহ জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব। রাজ্য তৃণমূলের পাশাপাশি সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ থেকে এই অমানবিক ঘটনার তীব্র ধিক্কার করেন। মৃত ইসরাফিল ভাইয়ের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা সাহায্য করবেন বলেও আশ্বাস দেন।

২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই চণ্ডীপুর এলাকার বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী-সহ প্রাক্তন বিধায়ক অমিয় ভট্টাচার্য ,জেলা যুব তৃণমল সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি-সহ স্থানীয় ব্লক ও অঞ্চল নেতৃত্ব উপস্থিত হন ওই যুবকের বাড়িতে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা মতো ৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন তাঁদের হাতে।

বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী বলেন, “ছেলে চলে গিয়েছে বলে এই টাকা নয়। সন্তান হারানোর বেদনা টাকা দিয়ে পূরণ করা যায় না। এটা শুধুমাত্র পাশে থাকার চেষ্টা। ওই ছেলেই ছিল পরিবারের একমাত্র রোজগেরে। তাঁর ছোট্ট ছেলের পাশে থাকার চেষ্টা করছি। তার দেখভালের জন্য ছোট্ট প্রয়াস”