Purulia: খাবারের লোভ দেখিয়েও হচ্ছে না, ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও জিনাতকে ধরা গেল না
Purulia: সোমবারই ২টি ট্রানকুলাইজারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তারমধ্যে ১টি গাছে মাচা করে ৩জন বনকর্মী থাকেন। অন্য ১টি খাঁচায় নিজেকে বন্দি করে থাকেন ২জন ট্রানকুলাইজার কর্মী । এছাড়াও ১০-১২টি বিভিন্ন উন্নত মানের ট্রাপ ক্যামেরা, এআই ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছিল নজরদারির জন্য।
পুরুলিয়া: ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও বাঘিনিকে খাঁচাবন্দি করতে পারলো না বনদফতর। গত ২১তারিখ সকালে যে জায়গায় গিয়ে উপস্থিত হয়েছিল বাঘিনি, সেই রাইকা পাহাড়েই বর্তমানে তার অবস্থান। মাঝখানে ২দিন সেই জায়গা থেকে মাত্র ৫০মিটারের মধ্যেই ঘোরাফেরা করেছে বাঘিনি। নতুন নতুন খাবার যেমন ছাগল, শুকর, গরু প্রলোভন দিয়েও তাকে খাবারমুখো করা যায়নি। সোমবার রাতে বাঘিনিকে খাঁচাবন্দি করতে নতুন কৌশলও ব্যর্থ হয়েছে।
সোমবারই ২টি ট্রানকুলাইজারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তারমধ্যে ১টি গাছে মাচা করে ৩জন বনকর্মী থাকেন। অন্য ১টি খাঁচায় নিজেকে বন্দি করে থাকেন ২জন ট্রানকুলাইজার কর্মী । এছাড়াও ১০-১২টি বিভিন্ন উন্নত মানের ট্রাপ ক্যামেরা, এআই ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছিল নজরদারির জন্য। কিন্তু সেসব বিফলে গেছে। আজকেও ঠিক একি জায়গায় রয়েছে বাঘিনি। বাঘিনিকে বাগে আনতে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে বিশেষ দল।
৩দিন ধরে বাঘিনি আহার না খাওয়ায় খানিকটা চিন্তিত বন দফতরের কর্তারা। তবে বন দফতরের লক্ষ বাঘিনিকে কেউ যেন বিরক্তি না করে। তার পরেই লক্ষ তাকে ট্রানকুলাইজার করা। আজকে তারা নতুন করে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে নতুন কৌশল নিতে পারে।