Canning: হাড় কেন বেশি? মাংসের দোকানে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি

Canning: তেঁতুলবেড়িয়া গ্রামে মাংস বিক্রি করার সময় বচসা হয় ইউনুছ,নারান আলি,আবুজুদ্দিন,গিয়াস উদ্দিন মোল্লাদের সঙ্গে। মাংসের মধ্যে হাড় বেশি আছে, সেই অভিযোগে শুরু হয় বচসা।

Canning: হাড় কেন বেশি? মাংসের দোকানে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি
মাংসের দোকানে ধুন্ধুমার
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 09, 2023 | 5:46 PM

ক্যানিং: মাংস বিক্রিকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় গুরুতর আহত হলেন একই পরিবারের তিন জন। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে ক্যানিংয়ের হাটপুকুরিয়া পঞ্চায়েতের তেঁতুলবেড়িয়া গ্রামে। গুরুতর আহত হয়েছেন ইয়ামিন মোল্লা,রহিম মোল্লা ও আমির আলি মোল্লা। ঘটনার বিষয়ে ক্যানিং থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্তরা। তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ। হাটপুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ইয়ামিন মোল্লা পেশায় মাংস বিক্রেতা। এদিন মাংস নিয়ে পাড়ায় বিক্রি করতে বেরিয়েছিলেন। তেঁতুলবেড়িয়া গ্রামে মাংস বিক্রি করার সময় বচসা হয় ইউনুছ,নারান আলি,আবুজুদ্দিন,গিয়াস উদ্দিন মোল্লাদের সঙ্গে। মাংসের মধ্যে হাড় বেশি আছে, সেই অভিযোগে শুরু হয় বচসা।

ইয়ামিনকে তাঁরা আচমকা লাঠি, রড, ধারাল দাঁ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ভাইকে উদ্ধার করতে হাজির হয় রহিম ও আমির আলি। অভিযোগ, তাঁদেরকেও বেধড়ক মারধর করা হয়। আক্রান্ত ইয়ামিনরা এলাকায় যুব তৃণমূলের সমর্থক। আর যাঁদের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগ, তাঁরা এলাকায় মাদার তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত।

গুরুতর আহত হন একই পরিবারের তিন ভাই। স্থানীয় বাসিন্দারাই তাঁদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে আহত তিন ভাই ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ।

এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “মাংসের হাড় বেশি বলে ঝামেলা শুরু হয়েছিল। কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম ছোট ব্যাপার মিটে যাবে। এই নিয়ে অশান্তি বাড়তেই থাকে। হঠাৎ করেই লাঠি, লোহার রড নিয়ে মারধর করা শুরু হয়। তারপর ধুন্ধুমার পরিস্থিতি।”