Canning: মায়ের হাত ধরে যাচ্ছিল, ছোবল মারল চন্দ্রবোড়া, মুহূর্তেই শেষ ছোট্ট জাসমিন
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মায়ের সঙ্গে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল বছর দশের স্কুল ছাত্রী জাসমিনা খাতুন। রাস্তার পাশ থেকে যাওয়া আচমকাই একটি চন্দ্রবোড়া সাপ ছোবল দিয়ে পালিয়ে যায়। পরিবারের লোকজন তড়িঘড়ি স্থানীয় কাশীনাথপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় চোদ্দটা এভিএস দেওয়া হয় তার শরীরে।

ক্যানিং: ছোবল মেরেছিল একটি সাপ। দ্রুত তাকে ভর্তি করা হয়েছিল একটি হাসপাতালে। কিন্তু বাঁচানো গেল না তাঁকে। ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে মৃত্যু চতুর্থ শ্রেণির ওই পড়ুয়ার। ঘটনাটি ঘটেছে সোনারপুর থানার অন্তর্গত নাটাগাছি এলাকায়।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মায়ের সঙ্গে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল বছর দশের স্কুল ছাত্রী জাসমিনা খাতুন। রাস্তার পাশ থেকে যাওয়া আচমকাই একটি চন্দ্রবোড়া সাপ ছোবল দিয়ে পালিয়ে যায়। পরিবারের লোকজন তড়িঘড়ি স্থানীয় কাশীনাথপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় চোদ্দটা এভিএস দেওয়া হয় তার শরীরে। এরপর শিশুটিকে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই মৃত্যু হয় ওই স্কুল ছাত্রীর। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই স্কুল ছাত্রীর মৃত্যুতে উঠেছে প্রশ্ন। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে ওই স্কুল ছাত্রীর পরিবারের মধ্যে।
প্রতিবেশী এক ব্যক্তি সুকুমার ঘরামি বলেন, “সন্ধে নাগাদ সাপে কেটেছিল। তারপর আমরা কাশীনাথপুরে নিয়ে আসি। তারপর ওইখানে হাসপাতালে নিয়ে আসি। ক্যানিংয়ে চিকিৎসা করাই। কিন্তু সেখানেই মৃত্যু হয়।” আরও এক ব্যক্তি বলেন, “রাস্তার পাশ থেকে চন্দ্রবোড়া সাপ আসে। মেয়েটাকে ছোবল মারে। রাতের বেলা এই হাসপাতালে কোনও চিকিৎসক ছিল না। যদি চিকিৎসক থাকতেন তাহলে এমন ঘটনা ঘটত না।”
