AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Covid in China: সপ্তাহে সাড়ে ৬ কোটি ছুঁতে পারে করোনা সংক্রমণ! চিনে শুরু XBB-র দাপাদাপি

Covid in China: গত এপ্রিল থেকেই ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি ছড়াতে শুরু করে। ওমিক্রনের একটি হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট হল এই এক্সবিবি।

Covid in China: সপ্তাহে সাড়ে ৬ কোটি ছুঁতে পারে করোনা সংক্রমণ! চিনে শুরু XBB-র দাপাদাপি
চিনে করোনার প্রকোপ
| Edited By: | Updated on: May 26, 2023 | 4:59 PM
Share

বেজিং: করোনা ভাইরাসের উৎস নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকলেও বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়, চিনেই প্রথম ধরা পড়েছিল করোনা। সেই চিন থেকেই আবারও আসছে আতঙ্কের খবর। সে দেশে নাকি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে করোনার এক নতুন ভ্যারিয়েন্ট। আর সেই সংক্রমণ এত বেশি মাত্রায় বাড়তে শুরু করেছে যে তার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রীতিমতো আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা। নয়া ভ্যারিয়েন্টের নাম এক্সবিবি (XBB)। বিশেষজ্ঞদের দাবি, করোনার প্রকোপ চিনে বাড়বে হু হু করে। জুন মাসে প্রতি সপ্তাহে সাড়ে ৬ কোটির বেশি সংক্রমণ হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।

চিনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঝং নাংশান জানিয়েছেন, নয়া ভ্যারিয়েন্টের প্রকোপ রুখতে নতুন টিকার পরীক্ষা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দুই টিকার পরীক্ষা করা হয়েছে। আরও তিন-চারটি ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

তবে চিনের দাবি, এই সংক্রমণের নতুন ঢেউ তেমন ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করতে পারবে না। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মৃত্যু যাতে না হয়, তার জন্য দ্রুত ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া সব হাসপাতালে অ্যান্টি ভাইরাল ওষুধের জোগানও বাড়াতে হবে।

হংকং স্কুল অব পাবলিক হেল্থ-এর আর এক বিশেষজ্ঞ এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, সংক্রমণের আকার খুব ভয়ঙ্কর হবে না। তবে এর প্রভাব যে নেহাত কম হবে না, সে কথা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, এই সংক্রমণের ফলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে ও স্বাস্থ্য পরিষেবায় বিশেষ প্রভাবও পড়বে।

গত এপ্রিল থেকেই ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি ছড়াতে শুরু করে। ওমিক্রনের একটি হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট হল এই এক্সবিবি। এতে রয়েছে স্পাইক প্রোটিন। এটি অত্যন্ত দ্রুত সংক্রমণ ঘটাতে পারে শরীরে। এর আগে গত বছরেও চিনের করোনা পরিস্থিতি চরমে পৌঁছেছিল। কড়া ব্যবস্থা, টিকাকরণ হওয়া সত্ত্বেও কীভাবে ভাইরাসের এত বাড়বাড়ন্ত, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ২০১৯ সালের শেষ দিকে প্রথম এই ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হয়। গোটা বিশ্বের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় প্রভাব ফেলেছিল এই সংক্রমণ।