Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cannabis: ‘দম মারো দম’, গাঁজার নেশায় ডুববে দুনিয়া! দেশ বাঁচাতে বড় সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের

Pakistan: গত ফেব্রুয়ারি মাসেই পাকিস্তান সরকার একটি অধ্য়াদেশ বা অর্ডিন্যান্স পাশ করে, যেখানে গাঁজা উৎপাদন ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি নিয়ামক কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হয়েছে। ক্যানাবিস কন্ট্রোল অ্যান্ড রেগুলেটরি অথারিটি দেশে গাঁজার চাষ, উৎপাদন, পরিশোধন ও বিক্রির বিষয়টি দেখবে।

Cannabis: 'দম মারো দম', গাঁজার নেশায় ডুববে দুনিয়া! দেশ বাঁচাতে বড় সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের
প্রতীকী চিত্র
Follow Us:
| Updated on: May 09, 2024 | 8:30 AM

ইসলামাবাদ: বেহাল দশা অর্থনীতির। ডুবন্ত তরী পাকিস্তান। কর বাড়ানো থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ-জলের খরচ, এমনকী সরকারি কর্মীদের বেতনে কাঁচি চালিয়েও বিশেষ লাভ হয়নি। হাল ফেরেনি অর্থনীতির। তাই এবার এমন পথ অবলম্বন করতে চলেছে পাকিস্তান, যা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। কী সেই কাজ? ভারতের পড়শি দেশ, পাকিস্তান এবার গাঁজাকে আইনত বৈধ করতে চলেছে। শুধু দেশের অন্দরে নয়, বিদেশেও গাঁজা রফতানি করার পরিকল্পনা পাকিস্তানের।

জানা গিয়েছে, অর্থনীতির মন্দা কাটাতেই আইন পাশ করে গাঁজাকে বৈধতা দিতে চলেছে পাকিস্তান। তবে চিকিৎসার জন্যই ব্যবহার করা হবে গাঁজা, এমনটাই খবর। পাশাপাশি বিদেশেও গাঁজা রফতানির চিন্তাভাবনা করছে পাকিস্তান।

গত ফেব্রুয়ারি মাসেই পাকিস্তান সরকার একটি অধ্য়াদেশ বা অর্ডিন্যান্স পাশ করে, যেখানে গাঁজা উৎপাদন ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি নিয়ামক কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হয়েছে। ক্যানাবিস কন্ট্রোল অ্যান্ড রেগুলেটরি অথারিটি দেশে গাঁজার চাষ, উৎপাদন, পরিশোধন ও বিক্রির বিষয়টি দেখবে। মূলত চিকিৎসা ও বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য়েই গাঁজা ব্যবহার করা হবে। তবে এর পাশাপাশি অন্যান্য দেশে রফতানির মাধ্যমে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আনা ও অন্তর্দেশীয় বিক্রি বাড়ানোর পরিকল্পনাও রয়েছে।

জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের এই গাঁজার নিয়ামক সংস্থায় বিভিন্ন সরকারি বিভাগের কর্তারা যেমন থাকবেন, তেমনই গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরাও থাকবেন। ২০২০ সালেই ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন এই কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছিলেন, কিন্তু সেই পরিকল্পনা বাতিল হয়ে যায়। এখন ফের গাঁজাকে আইনত বৈধতা দেওয়ার জন্য নড়েচড়ে বসেছে পাকিস্তান।

বর্তমানে পাকিস্তানের মূল্যবৃদ্ধির হার ২৫ শতাংশ। আর্থিক বৃদ্ধির হার ১.৯ শতাংশে নেমে দাড়িয়েছে।