AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Qatar: ভারতের আবেদন গ্রহণ করল কাতার, এখনই মৃত্যুদণ্ড নয় ৮ প্রাক্তন নৌসেনা কর্তার

Qatar death sentence: গত ২৬ অক্টোবর, ভারতীয় নৌবাহিনীর আট প্রাক্তন অফিসারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল কাতারের ফার্স্ট ইনস্ট্যান্স আদালত। সেই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছিল ভারত সরকার। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর), কাতারের আদালত ভারত সরকারের সেই আবেদন গ্রহণ করেছে।

Qatar: ভারতের আবেদন গ্রহণ করল কাতার, এখনই মৃত্যুদণ্ড নয় ৮ প্রাক্তন নৌসেনা কর্তার
প্রতীকী ছবিImage Credit: Pixabay
| Updated on: Nov 24, 2023 | 10:44 AM
Share

দোহা: ভারতের আবেদন গ্রহণ করল কাতার। গত ২৬ অক্টোবর, ভারতীয় নৌবাহিনীর আট প্রাক্তন অফিসারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল কাতারের ফার্স্ট ইনস্ট্যান্স আদালত। সেই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছিল ভারত সরকার। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর), কাতারের আদালত ভারত সরকারের সেই আবেদন গ্রহণ করেছে। ফলে, এখনই ওই অভিযুক্ত ৮ প্রাক্তন নৌসেনা অফিসারের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে না। এই মামলার রায় ঘোষণার আগে ভারতের আবেদন বিবেচনা করবে কাতারের আদালত। দ্রুতই এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে শোনা যাচ্ছে।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর), বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানিয়েছিলেন, ওই আট প্রাক্তন নৌসেনা অফিসারের পরিবারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ভারত সরকার। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, কাতারের কাছে ভারত সরকার ওই অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড রদ করার আবেদন করেছে। সূত্রের খবর, সেই আবেদন কয়েকদিন পরে গ্রহণ করে কাতারের আদালত। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) এই মামলার প্রথম শুনানি ছিল। শুনানির সময়, আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদনের নথিটি গ্রহণ করেছে। এই আবেদনের নথিটি ভারতীয় সরকারের তত্ত্বাবধানে প্রাক্তন নৌসেনা অফিসারদের নিয়োগ করা এক আইনজীবী তৈরি করেছিলেন।

নৌসেনার এই আট প্রাক্তন অফিসার ‘দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসালটেন্সি সার্ভিসেস’ নামে কাতারের এক সংস্থায় কাজ করতেন। এই সংস্থার হয়ে মূলত তারা কাতারি সেনাবাহিনীর সদস্যদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিতেন। ২০২২ সালের অগস্টেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই থেকে তারা কাতারি জেলে বন্দি আছেন। মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে এবং পরে, দুইবার কনস্যুলার অ্যাক্সেস নিয়ে কারাবন্দি প্রাক্তন নৌসেনা অফিসারদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। তাদের ঠিক কী অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, তা জানায়নি কাতার কর্তৃপক্ষ। এমনকি ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকও জানিয়েছে, তারাও এই বিষয়ে কিছু জানে না। তবে সূত্রের খবর, ইজরায়েলের হয়ে কাতারি সেনাবাহিনীর উপর চরবৃত্তি করার অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। এই একই অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন দাহরা গ্লোবালের মালিকও।