AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Musk Challenges Putin: এবার পুতিন-মাস্ক একক লড়াই? রুশ প্রেসিন্ডেন্টকে চ্যালেঞ্জ টেসলা কর্ণধারের

Russia-Ukraine Conflict: পুতিনের কোনও ব্যক্তিগত টুইটার অ্যাকাউন্ট নেই। সেই কারণে মাস্ক প্রেসিডেন্ট রাশিয়া ও ক্রেমলিনকে ট্যাগ করে এই লড়াই হওয়া সম্ভব কিনা তা জানতে চেয়েছেন।

Musk Challenges Putin: এবার পুতিন-মাস্ক একক লড়াই? রুশ প্রেসিন্ডেন্টকে চ্যালেঞ্জ টেসলা কর্ণধারের
ছবি: ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Mar 14, 2022 | 7:07 PM
Share

নিউ ইয়র্ক: একজন পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী দেশের প্রেসিডেন্ট, আরেকজন বিশ্বের সেরা ধনীদের মধ্যে অন্যতম। বাস্তবে তাদের মধ্যে কোনও সংঘাত নেই, লড়াই থাকার কোনও কথাও নয়। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কোথাও মিলিয়ে দিল ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) ও এলন মাস্ককে (Elon Musk)। টেসলার ও স্পেসএক্স-এর সিইও এলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়াতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিজের অসাধারণ কর্মকান্ড এবং বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে খুবই সক্রিয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা নেটিজ়েনদের নজর কেড়েছে। সোশ্যাল মাধ্যমকেই হাতিয়ার করে এবার রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করেছেন মাস্ক।

রাশিয়ান প্রেসিডেন্টকে এককভাবে তাঁর সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য চ্যালেঞ্জ করেছেন টেসলা কর্ণধার। টুইট করে পুতিনের উদ্দেশে তিনি এই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন। টুইটে তিনি লিখেছেন, “আমি রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে একক লড়াইয়ের জন্য চ্যালেঞ্জ করছি।” তাৎপর্যপূর্ণভাবে মাস্কের টুইটে পুতিনের নাম রাশিয়ান হরফে লেখা ছিল। মাস্ক জানিয়েছে, এই লড়াইয়ের একটাই শর্ত। যে এই লড়াই জিতবে সে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। অর্থাৎ যুদ্ধ আর চলবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেবে।

পুতিনের কোনও ব্যক্তিগত টুইটার অ্যাকাউন্ট নেই। সেই কারণে মাস্ক প্রেসিডেন্ট রাশিয়া ও ক্রেমলিনকে ট্যাগ করে এই লড়াই হওয়া সম্ভব কিনা তা জানতে চেয়েছেন। এলন মাস্ক এই মুহূর্তে পৃথিবীর সব থেকে ধনী ব্যক্তি। স্টারলিঙ্ক স্যাটেলাইট নামক সংস্থার মাধ্যমে মাস্ক যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে ইন্টারনেট পরিষেবা দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ রাশিয়া অতর্কিতে ইউক্রেনে আক্রমণ করেছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এখনও থামার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। দুই দেশ একাধিকবার আলোচনার টেবিলে বসলেও এখনও কোনও সমাধানসূত্র বের হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে ইউক্রেন সীমান্তে সেনা মোতায়েন করলেও যুদ্ধের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছিল মস্কো। তবে প্রথম থেকেই আমেরিকা দাবি করে এসেছিল যে রাশিয়া-ইউক্রেন দখল করে নিতে চায়। শেষমেশ মার্কিন দাবিকে সত্যি প্রমাণ করে হানা দেয় রাশিয়া।

আরও পড়ুন Russia-Ukraine Conflict: ক্যানসারে আক্রান্ত পুতিন, ভুলে যাচ্ছেন বারে বারে, তার জন্যই কি যুদ্ধ? চাঞ্চল্যকর দাবি ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমের