AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rarest Incident: বিরলতম ঘটনা! শরীরে জোড়া জরায়ু, দুটিতেই ভ্রুণ নিয়ে যমজ সন্তানের মা হতে চলেছেন এই মহিলা

Double Uterus and Double Pregnancy: চিকিৎসকদের মতে, দুটি জরায়ুতেই গর্ভধারণ সাধারণত হয় না। কেলসি তাঁর পোস্টে জানান, তাঁর মতো শরীরে দুটি জরায়ু এবং দুটি জরায়ুতে দুটি সন্তান ধারণের ঘটনা ৫ কোটি মহিলার মধ্যে একজনের হয় বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের আরিফা সুলতানা নামে এক মহিলার এরকমটা হয়েছিল।

Rarest Incident: বিরলতম ঘটনা! শরীরে জোড়া জরায়ু, দুটিতেই ভ্রুণ নিয়ে যমজ সন্তানের মা হতে চলেছেন এই মহিলা
শরীরে দুটি জরায়ু ও দুটিতেই সন্তান ধারণ মার্কিন মহিলার।Image Credit: Instagram
| Edited By: | Updated on: Nov 15, 2023 | 12:35 PM
Share

ওয়াশিংটন: এমনও হয়! মহিলার শরীরে দুটি জরায়ু  (Two Uteruses)। শুধু তাই নয়, দুটি জরায়ুতে দুটি ভ্রুণ (Two Fetus) বেড়ে উঠছে। যা দেখে হতবাক চিকিৎসকরাও। তাঁদের মতে, এটি বিরলতম ঘটনা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী মাসে বড়দিনের সময়ই দুটি পৃথক জরায়ু থেকে দুই সন্তানের জন্ম দেবেন ৩২ বছর বয়সি কেলসি হ্যাচার (Kelsey Hatcher)। ঘটনাটি জানতে পেরে তিনি নিজেও হতবাক। তাই নিজেই ইনস্টাগ্রামে ঘটনাটি জানিয়ে পোস্ট করেছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলবামার বাসিন্দা কেলসি অবশ্য এই প্রথম মা হচ্ছেন না। বর্তমানে তাঁর ৩ সন্তান রয়েছে। তবে ওই সন্তানদের গর্ভে ধারণের ক্ষেত্রে এরকম কিছু হয়নি। এবার যমজ সন্তানের মা হতে চলেছেন কেলসি। ৮ সপ্তাহের মাথায় আলট্রাসোনোগ্রাফি করাতেই কেলসির দুটি জরায়ু এবং দু-জায়গায় দুটি ভ্রুণ বেড়ে ওঠার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। আলবামা হাসপাতালের চিকিৎসকদের মতে, এটি বিরলতম ঘটনা।

চিকিৎসকদের মতে, দুটি জরায়ুর পৃথক ডিম্বাশয় এবং ফ্যালোপিয়ান টিউব থাকে। তবে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি থাকে। দুটি জরায়ুতেই গর্ভধারণ সাধারণত হয় না। কেলসি তাঁর পোস্টে জানান, তাঁর মতো শরীরে দুটি জরায়ু এবং দুটি জরায়ুতে দুটি সন্তান ধারণের ঘটনা ৫ কোটি মহিলার মধ্যে একজনের হয় বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের আরিফা সুলতানা নামে এক মহিলার এরকমটা হয়েছিল। ২০ বছর বয়সি আরিফা দুই সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এখন কেলসি যাতে সুস্থভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারে, সেদিকেই নজর আলবামা হাসপাতালের চিকিৎসকদের।