Salary Structure: CTC-র সঙ্গে মিলছে না হাতে পাওয়া বেতন? কীভাবে বুঝবেন বেতনের হিসাব, জেনে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Apr 10, 2022 | 8:45 PM

Salary Structure: সিটিসিতে উল্লেখ করা টাকাকে ১২ দিয়ে ভাগ করলে যে টাকার অঙ্ক দাঁড়ায়, তা আপনি হাতে পান না। বেসিক, এইচআরএ ও স্পেশাল অ্যালাউন্স মিলিয়ে যে টাকা হয়, সেটাই আপনি হাতে বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পান। এরমধ্যে আবার কর বসতে পারে।

Follow Us

কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে প্রথম চাকরিতে যোগ দিয়েছেন? কিংবা নতুন চাকরি শুরু করেছেন? প্রথম মাসের মাইনে দেখে নিশ্চয়ই মনে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় সিটিসি(CTC)তে যে অঙ্ক উল্লেখ করা হয়েছিল, তা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে না আসায়, মনে হতেই পারে যে আপনি প্রতারিত হয়েছেন। তবে তা কিন্তু সত্যি নয়। সবার আগেই নিজের বেতনের কাঠামো সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। দেখে নেওয়া যাক, বেতনের কয়েকটি ভাগ-

সিটিসি কী?

চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় যে অফার লেটার দেওয়া হয়, তাতে সিটিসির উল্লেখ থাকে। কর্মীর প্রাপ্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সুযোগসুবিধার খরচা মিলিয়েই সিটিসিতে উল্লেখ করা থাকে। এরমধ্যে বেসিক বেতন থেকে শুরু করে প্রাপ্য যাবতীয় অ্যালাউন্সের কথা উল্লেখ থাকে। কর্মীর প্রদত্ত করের উল্লেখও থাকে এখানেই। এছাড়া ইপিএফ, বোনাস ও ভ্যারিয়েবলের মতো একাধিক বিষয়ের উল্লেখও থাকে সিটিসিতে।

বেতনের কাঠামো-

সিটিসিতে উল্লেখ করা টাকাকে ১২ দিয়ে ভাগ করলে যে টাকার অঙ্ক দাঁড়ায়, তা আপনি হাতে পান না। বেসিক, এইচআরএ ও স্পেশাল অ্যালাউন্স মিলিয়ে যে টাকা হয়, সেটাই আপনি হাতে বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পান। এরমধ্যে আবার কর বসতে পারে।

ধরা যাক, আপনার সিটিসি বা মোট বেতন ১২ লক্ষ টাকা। এরমধ্যে ১ লক্ষ টাকা কাটা যাবে করের জন্য। সেক্ষেত্রে আপনার বেসিক বেতন বার্ষিক ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বা মাসিক ৪৫ হাজার ৮৩৪ টাকা হতে পারে। এর পাশাপাশি এইচআরএ-র জন্য বার্ষিক ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বা মাসিক ১৮ হাজার ৩৩৪ টাকা দেওয়া হবে। স্পেশ্যাল অ্যালাউন্স বাবদ বছরে ৩ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা বা মাসে ২৭ হাজার ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে গ্রস স্যাালারি দাঁড়াচ্ছে বছরে ১১ লক্ষ টাকা, যা মাসের হিসাবে ৯১ হাজার টাকায় পৌঁছয়।

এবার এই বেতনের মধ্যে থেকেই ইপিএফের কর বাবদ ৬৬ হাজার টাকা বাদ যাবে। অর্থাৎ মাসিক বেতন থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা কাটা হবে। কর বাবদও বার্ষিক ৬৭ হাজার ৯১২ টাকা বা মাসিক ৫৬৬০ টাকা কেটে নেওয়া হবে। শেষ অবধি সব কিছু কেটে ৮০ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন হাতে।

কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে প্রথম চাকরিতে যোগ দিয়েছেন? কিংবা নতুন চাকরি শুরু করেছেন? প্রথম মাসের মাইনে দেখে নিশ্চয়ই মনে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় সিটিসি(CTC)তে যে অঙ্ক উল্লেখ করা হয়েছিল, তা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে না আসায়, মনে হতেই পারে যে আপনি প্রতারিত হয়েছেন। তবে তা কিন্তু সত্যি নয়। সবার আগেই নিজের বেতনের কাঠামো সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। দেখে নেওয়া যাক, বেতনের কয়েকটি ভাগ-

সিটিসি কী?

চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় যে অফার লেটার দেওয়া হয়, তাতে সিটিসির উল্লেখ থাকে। কর্মীর প্রাপ্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সুযোগসুবিধার খরচা মিলিয়েই সিটিসিতে উল্লেখ করা থাকে। এরমধ্যে বেসিক বেতন থেকে শুরু করে প্রাপ্য যাবতীয় অ্যালাউন্সের কথা উল্লেখ থাকে। কর্মীর প্রদত্ত করের উল্লেখও থাকে এখানেই। এছাড়া ইপিএফ, বোনাস ও ভ্যারিয়েবলের মতো একাধিক বিষয়ের উল্লেখও থাকে সিটিসিতে।

বেতনের কাঠামো-

সিটিসিতে উল্লেখ করা টাকাকে ১২ দিয়ে ভাগ করলে যে টাকার অঙ্ক দাঁড়ায়, তা আপনি হাতে পান না। বেসিক, এইচআরএ ও স্পেশাল অ্যালাউন্স মিলিয়ে যে টাকা হয়, সেটাই আপনি হাতে বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পান। এরমধ্যে আবার কর বসতে পারে।

ধরা যাক, আপনার সিটিসি বা মোট বেতন ১২ লক্ষ টাকা। এরমধ্যে ১ লক্ষ টাকা কাটা যাবে করের জন্য। সেক্ষেত্রে আপনার বেসিক বেতন বার্ষিক ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বা মাসিক ৪৫ হাজার ৮৩৪ টাকা হতে পারে। এর পাশাপাশি এইচআরএ-র জন্য বার্ষিক ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বা মাসিক ১৮ হাজার ৩৩৪ টাকা দেওয়া হবে। স্পেশ্যাল অ্যালাউন্স বাবদ বছরে ৩ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা বা মাসে ২৭ হাজার ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে গ্রস স্যাালারি দাঁড়াচ্ছে বছরে ১১ লক্ষ টাকা, যা মাসের হিসাবে ৯১ হাজার টাকায় পৌঁছয়।

এবার এই বেতনের মধ্যে থেকেই ইপিএফের কর বাবদ ৬৬ হাজার টাকা বাদ যাবে। অর্থাৎ মাসিক বেতন থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা কাটা হবে। কর বাবদও বার্ষিক ৬৭ হাজার ৯১২ টাকা বা মাসিক ৫৬৬০ টাকা কেটে নেওয়া হবে। শেষ অবধি সব কিছু কেটে ৮০ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন হাতে।

Next Video