Amazon-র পণ্য আরও দামি হতে চলেছে, কেন জেনে নিন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

May 17, 2023 | 1:39 PM

Shopping in Amazon India: Amazon-এ ব্য়য়বহুল হতে চলেছে কেনাকাটা। বিক্রেতাদের উপর ফি ও কমিশন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া। আর মুনাফা অর্জনের জন্য পণ্যের দাম বাড়াতে পারে বিক্রেতারা।

Amazon-র পণ্য আরও দামি হতে চলেছে, কেন জেনে নিন
প্রতীকী ছবি

Follow Us

বর্তমানে মুঠো ফোনের এক ক্লিকেই আমরা হাতের কাছে সব পেয়ে যাচ্ছি। ঘরের বাইরে পা রাখতে হচ্ছে না। অর্ডার করলে বাড়ির দোরগোড়া অবধি টাটকা শাক-সবজি থেকে শুরু করে প্রসাধনী দ্রব্য সামগ্রী, জামা-কাপড় পৌঁছে যাচ্ছে। আর আপনিও যদি অনলাইনে কেনাকাটা করে থাকেন তাহলে এই খবরে আপনার দৈননন্দিন জীবন তথা পকেটে প্রভাব পড়তে চলেছে। আপনি যদি অ্যামজ়নে নিয়মিত গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে এবার আপনার পকেটে পড়বে টান। কারণ এখন এই ই-শপিং ব্যয়বহুল হতে চলেছে।

অ্যামাজ়নে ব্যয়বহুল হবে কেনাকাটা:

বিক্রেতাদের (Seller) উপর ফি ও কমিশন বাড়াতে চলেছে অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া (Amazon India)। আর এই ব্যয় অ্যামাজ়নের সেলার বা বিক্রেতারা গ্রাহকদের উপরে চাপাবে। ফলে ব্যয়বহুল হবে বেশ কিছু জিনিস। ইতিমধ্যেই ইলেকট্রনিক ও প্রসধানী দ্রব্য বিভাগে এই চার্জ বাড়িয়েছে অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া। একাধিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিক্রেতাদের উপর ধার্য করা এই চার্জের কারণে অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া তে পণ্যগুলির দাম বাড়তে পারে। কারণ বেশি মুনাফা অর্জনের জন্য গ্রাহকদের উপর এই চার্জ চাপাবে বিক্রেতারা।

কবে থেকে বাড়বে এই চার্জ?

অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া বিক্রেতাদের উপর এই চার্জ ৩১ মে থেকে ধার্য করবে। অর্থাৎ ১ জুন থেকে অ্যামাজ়নে কেনাকাটা ব্যয়বহুল হতে চলেছে।

কোন কোন পণ্যের দাম বাড়তে পারে?

অ্যামাজ়ন ইন্ডিয়া পোশাক, প্রসাধনী দ্রব্য, মুদি সদাই, ওষুধ সহ বেশ কিছু বিভাগে এই ফি ধার্য করছে। তবে এছাড়াও কোনও পণ্য ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রেও ফি বৃদ্ধি করবে এই ই-কমার্স সংস্থা।

বিক্রেতাদের ক্ষেত্রে কত টাকা বাড়ানো হয়েছে?

৫০০ টাকা বা তার কম দামের ওষুধের জন্য বিক্রেতার ফি ৫.৫% থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হচ্ছে। এদিকে ৫০০ টাকার বেশি দামের আইটেমগুলিতে বিক্রেতা ফি ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হচ্ছে।

অ্য়ামাজ়ন ইন্ডিয়া কী বলছে?

এই বিষয়ে সংস্থার মুখপাত্র বলেন, বিভিন্ন কারণে এই ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, বিভিন্ন ম্যাক্রোইকনমিক ফ্যাক্টরের কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে ফি কমানো হয়েছে। আর কিছু ক্ষেত্রে ফি বাড়ানো হয়েছে।

Next Article