Dharmendra’s health: ‘সবটা ঈশ্বর জানেন…’, ধর্মেন্দ্রর খবর দিলেন হেমা মালিনী, কেমন আছেন অভিনেতা?
Hema Malini on Dharmendra: ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই টেনশনে ছিলেন হেমা মালিনী। সারাদিন, সারারাত কাটিয়েছেন হাসপাতালেই। সঙ্গে ছিলেন সানি দেওল, ববি দেওল, এষা দেওলও। ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে চিন্তায় চোখের পাতা এক হয়নি তাঁর। তবে অভিনেতা বাড়ি ফিরে আসায় কিছুটা স্বস্তিতে হেমা।

মঙ্গলবার সকালে হঠাৎ করেই ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর ভুয়ো খবর রটে যাওয়ায়, দেওল ফ্যামিলি রীতিমতো রেগেমেগে সোশাল মিডিয়ায় সংবাদমাধ্যমদের এক হাত নিয়েছিলেন। তবে বুধবার সকালবেলা কঠিন সময় কাটিয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা। তা এখন কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই টেনশনে ছিলেন হেমা মালিনী। সারাদিন, সারারাত কাটিয়েছেন হাসপাতালেই। সঙ্গে ছিলেন সানি দেওল, ববি দেওল, এষা দেওলও। ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে চিন্তায় চোখের পাতা এক হয়নি তাঁর। তবে অভিনেতা বাড়ি ফিরে আসায় কিছুটা স্বস্তিতে হেমা।
হেমা জানিয়েছেন, খুব কঠিন সময়ের মধ্য়ে দিয়ে গিয়েছি আমরা। ধর্মজির স্বাস্থ্য নিয়ে খুবই চিন্তায় ছিলাম। গোটা পরিবার সারারাত ঘুমোতে পারেনি। এই সময় নিজেকে শক্ত রাখতেই হয়েছিল। অনেক দায়িত্ব আমার কাঁধে। হেমা আরও বলেন, তবে ভাল লাগছে, তিনি বাড়িতে ফিরেছেন। ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন। এখন সবটাই ঈশ্বরের হাতে।
প্রসঙ্গত, ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালের চিকিৎসক প্রতীত সমদানির নজরদারিতে চিকিৎসা চলছিল ধর্মেন্দ্র। সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে সমদানি এদিন বলেন, “বুধবার সকাল সাতে সাতটা নাগাদ ধর্মেন্দ্রজিকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হয়েছে। বাড়িতে তাঁর চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর পরিবারের লোকজন।”
২ দিন আগে বর্ষীয়ান এই অভিনেতার প্রয়াণের খবর প্রকাশ করা হয়েছিল বিভিন্ন মিডিয়ায়। তা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র-কন্যা তথা অভিনেত্রী এষা দেওল। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছিলেন, “আমার বাবার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং তিনি সুস্থ হচ্ছেন। সবাইকে অনুরোধ, আমাদের পরিবারের গোপনীয়তাকে সম্মান করুন।” ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী অভিনেত্রী হেমা মালিনীও। ভুয়ো খবর না রটিয়ে ধর্মেন্দ্রর দীর্ঘায়ুর জন্য প্রার্থনা করতে সবাইকে অনুরোধ করা হয় সানি দেওলের টিমের পক্ষ থেকেও।
