Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Annwesha Hazra: প্রিয় শিল্পীর সঙ্গে দেখা অন্বেষার, এক সময় তার জন্য কেঁদে ফেলেছিলেন!

Annwesha Hazra: অঙ্কিতার সঙ্গে নিজের ছবি শেয়ার করে অন্বেষা লিখেছেন, ‘আমি যার ফ্যান। খুব সত্যি কথা, সা রে গা মা পা চলাকালীন অঙ্কিতা যতবার টিভিতে আসতো... আমরা বাড়ি শুদ্ধু সব্বাই ওখানেই স্ট্যাচু।'

Annwesha Hazra: প্রিয় শিল্পীর সঙ্গে দেখা অন্বেষার, এক সময় তার জন্য কেঁদে ফেলেছিলেন!
অন্বেষা হাজরা। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে গৃহীত।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 10, 2021 | 8:14 AM

অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। যাঁকে এই মুহূর্তে প্রতিদিন ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকে দেখছেন দর্শক। অন্বেষার অভিনয় রীতিমতো পছন্দ করছেন দর্শকের বড় অংশ। এ হেন অন্বেষা সদ্য পেরিয়ে এলেন ফ্যান গার্ল মোমেন্ট। যাঁকে ভালবাসেন, তেমন শিল্পীর সঙ্গে দেখা হল সদ্য। তিনি গায়িকা অঙ্কিতা ভট্টাচার্য। সেই ভাললাগার মুহূর্ত অনুরাগীদের সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছেন তিনি।

অঙ্কিতার সঙ্গে নিজের ছবি শেয়ার করে অন্বেষা লিখেছেন, ‘আমি যার ফ্যান। খুব সত্যি কথা, সা রে গা মা পা চলাকালীন অঙ্কিতা যতবার টিভিতে আসতো… আমরা বাড়ি শুদ্ধু সব্বাই ওখানেই স্ট্যাচু। সঙ্গীত জগতের একজন অত্যন্ত ট্যালেন্টেড শিল্পী। আমি স্বপ্ন দেখতাম তোমার সাথে কাজ করার, তোমার সাথে দেখা করার যে দিন শুনেছিলাম “এই পথ যদি না শেষ হয়” এর টাইটেল ট্র্যাক এর ফিমেল ভার্সানটা অঙ্কিতা গেয়েছে, মাই গড, আনন্দে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। আমার এতটাই পছন্দের একজন শিল্পী তুমি। তোমার জন্যে অনেক শুভ কামনা রইলো। তুমিই শুধুই এগিয়ে যাও।’

অন্বেষার প্রতি পাল্টা কৃতজ্ঞতা ফিরিয়ে দিয়েছেন অঙ্কিতাও। তিনি কমেন্টে লিখেছেন, ‘আমার সত্যি কিছু বলার নেই দিদি। আমি তোমার ফ্যান, এসি সব…। আর তুমি এত মিট্টি খুব মিষ্টি তুমি। এরকমই থেকো দিদি। ভালবাসি তোমাকে…।’

দুর্গা পুজোতে কোনও বারই কলকাতায় থাকেন না অন্বেষা। এ বারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তাঁদের বাড়িতে পুজো হয়। সেখানেই হইহই করে কেটে যায় পুজোর কয়েকটা দিন। বর্ধমানের মেমরিতে অভিনেত্রীর বাড়ি। কিন্তু পুজো মেমরির বাড়িতে হয় না। পুজো হয় তাঁদের গ্রামের বাড়িতে। মেমরি থেকে আর একটু ভিতরের দিকে ধানখেরু গ্রাম। এক সময় ওখানকার জমিদারি ছিল অন্বেষাদের। অনেক পুরনো বাড়ি। প্রায় ২০০ বছরের পুজো। মেমরির বাড়িও ২০০ বছরের পুরনো। কিন্তু গ্রামের বাড়ি আরও পুরনো। পুজো এমন একটা সময় সব আত্মীয় স্বজন গ্রামের বাড়িতে যান। সকলের সঙ্গে দেখা হয় বছরের ওই সময়টাতেই। তাই কলকাতায় থাকেন না কোনওবার। পুজোর ছুটি কাটিয়ে ফের কাজে ফিরেছেন তিনি।

বর্ধমানের অন্বেষা যোগমায়া দেবী কলেজ থেকে সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। এর আগে ‘কাজললতা’, ‘বৃদ্ধাশ্রম’, ‘চুনি পান্না’র মতো ধারাবাহিকে তাঁর অভিনয় দেখেছেন দর্শক। ‘ঠাকুমার ঝুলি’, ‘জয় কালী কলকাত্তাওয়ালি’তে একটা করে গল্পে কাজ করেছিলেন। ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ তাঁর চতুর্থ ধারাবাহিক। প্রতি মুহূর্তে কাজ শেখার সুযোগ পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন, Web Series: হাজির ‘দুয়ারে বৌমা’র নতুন গান, কেমন পারফর্ম করলেন শিল্পীরা?