‘গণমাধ্যম,সমাজমাধ্যম নির্মিত যে লুপ, সেই লুপটাতে আমি আর থাকব না।’ স্পষ্ট ভাষায় নিজের মতামত জানিয়ে দিলেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। ৯ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যায় একটি মর্মান্তিক ঘটনা। তিলোত্তমার বিচার চেয়ে পথে নামেন সাধারণ মানুষ থেকে পর্দার তারকারা। দফায় দফায় মিছিল, আন্দোলন, রাত দখলের সাক্ষী থাকে গোটা শহর। কিন্তু এই গোটা আন্দোলনের মধ্যে একদিনও দেখা যায়নি অভিনেতা। কার্যত মৌন ছিলেন অভিনেতা। তা নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হয়েছিল। অনুরাগীদের কটাক্ষের শিকারও হতে হয় তাঁকে। অবশেষে মৌনতা ভাঙলেন অনির্বাণ। TV9 বাংলাকে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন কেন আরজি কর কাণ্ডের পর একটুও শব্দ খরচ করেননি তিনি।
তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আরজি করের ঘটনা নিয়ে অনেক কাণ্ড ঘটে গিয়েছে। কিন্তু কোনও কিছুতেই তাঁকে পাওয়া যায়নি কেন? সেই সঙ্গে এত যে কটাক্ষ,সমালোচনা হয়েছে সেগুলোকে কী ভাবে নেন তিনি? অনির্বাণ বলেছেন, “আমি এগুলোকেই বাস্তব হিসাবে নিই। একটা সময় পর আমি খুবই ঠান্ডা মস্তিষ্কে বসে আমার দেশ, আমার রাজ্য, আমাদের সমাজ,নীতি, আমাদের রাজনীতি এই সবকিছুকে ভাল করে এক জন সচেতন শিল্পী হিসাবে ভেবেছি। সব জেনে বুঝে দেখেছি আমি আর এই লুপে থাকব না। এই গণমাধ্যম, সমাজমাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়ার সব কিছু দিয়ে নির্মিত যে লুপ যা প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে তৈরি হয়েছে সেটাতে আমি থাকব না।”
চাঁচাছোলা ভাষায় অনির্বাণ বলেন, “আমি যেটা করি, শুধু সেটাই করব। আমি যদি রাজনীতি করি শুধু রাজনীতিই করব। আমি যদি সিদ্ধান্ত নিই যে শুধু সিনেমা সিরিজ করি তাহলে শুধু সেটাই করব। সেটা যতই অদ্ভুত লাগুক না কেন। আমি যেটা বোধ করেছি বাইট দিয়ে, বক্তব্য রেখে কিছু হবে না। আরজি করের ঘটনা এবং তত্পরবর্তী আন্দোলন স্বতন্ত্র। সামাজিক ভাবে অত্যন্ত গম্ভীর একটি বিষয়। আমার কাজ আমার কাছে স্বতন্ত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুটোর তুলনা করছি না। আমি আমার কাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো আন্দোলন আর আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো করে কবে সিরিজ আসছে এই লুপটাতে আমি থাকতে চাই না। আগামী ভবিষ্যতে চোখের সামনে পৃথিবী ধ্বসে গেলেও যদি মনে হয় আমি আমার কাজেই অনড় থাকব আমি তাই থাকব।”
‘গণমাধ্যম,সমাজমাধ্যম নির্মিত যে লুপ, সেই লুপটাতে আমি আর থাকব না।’ স্পষ্ট ভাষায় নিজের মতামত জানিয়ে দিলেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। ৯ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যায় একটি মর্মান্তিক ঘটনা। তিলোত্তমার বিচার চেয়ে পথে নামেন সাধারণ মানুষ থেকে পর্দার তারকারা। দফায় দফায় মিছিল, আন্দোলন, রাত দখলের সাক্ষী থাকে গোটা শহর। কিন্তু এই গোটা আন্দোলনের মধ্যে একদিনও দেখা যায়নি অভিনেতা। কার্যত মৌন ছিলেন অভিনেতা। তা নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হয়েছিল। অনুরাগীদের কটাক্ষের শিকারও হতে হয় তাঁকে। অবশেষে মৌনতা ভাঙলেন অনির্বাণ। TV9 বাংলাকে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন কেন আরজি কর কাণ্ডের পর একটুও শব্দ খরচ করেননি তিনি।
তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আরজি করের ঘটনা নিয়ে অনেক কাণ্ড ঘটে গিয়েছে। কিন্তু কোনও কিছুতেই তাঁকে পাওয়া যায়নি কেন? সেই সঙ্গে এত যে কটাক্ষ,সমালোচনা হয়েছে সেগুলোকে কী ভাবে নেন তিনি? অনির্বাণ বলেছেন, “আমি এগুলোকেই বাস্তব হিসাবে নিই। একটা সময় পর আমি খুবই ঠান্ডা মস্তিষ্কে বসে আমার দেশ, আমার রাজ্য, আমাদের সমাজ,নীতি, আমাদের রাজনীতি এই সবকিছুকে ভাল করে এক জন সচেতন শিল্পী হিসাবে ভেবেছি। সব জেনে বুঝে দেখেছি আমি আর এই লুপে থাকব না। এই গণমাধ্যম, সমাজমাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়ার সব কিছু দিয়ে নির্মিত যে লুপ যা প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে তৈরি হয়েছে সেটাতে আমি থাকব না।”
চাঁচাছোলা ভাষায় অনির্বাণ বলেন, “আমি যেটা করি, শুধু সেটাই করব। আমি যদি রাজনীতি করি শুধু রাজনীতিই করব। আমি যদি সিদ্ধান্ত নিই যে শুধু সিনেমা সিরিজ করি তাহলে শুধু সেটাই করব। সেটা যতই অদ্ভুত লাগুক না কেন। আমি যেটা বোধ করেছি বাইট দিয়ে, বক্তব্য রেখে কিছু হবে না। আরজি করের ঘটনা এবং তত্পরবর্তী আন্দোলন স্বতন্ত্র। সামাজিক ভাবে অত্যন্ত গম্ভীর একটি বিষয়। আমার কাজ আমার কাছে স্বতন্ত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুটোর তুলনা করছি না। আমি আমার কাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো আন্দোলন আর আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো করে কবে সিরিজ আসছে এই লুপটাতে আমি থাকতে চাই না। আগামী ভবিষ্যতে চোখের সামনে পৃথিবী ধ্বসে গেলেও যদি মনে হয় আমি আমার কাজেই অনড় থাকব আমি তাই থাকব।”