AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Daily Life: পুজোর আগেই জিম শুরু করছেন? হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে এই পরীক্ষা ভুলবেন না…

Healthy Lifestyle Concern: কিছু খবর চিন্তাও ফেলে। নানা ক্ষেত্রেই খবরে এসেছে কিছু দুর্ঘটনাও। জিম করতে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকের খবর তেমনই। অনেকের ক্ষেত্রেই হয়েছে এবং তা প্রকাশ্যেও এসেছে। তাই জিমের পথে পা বাড়ানোর আগে কয়েকটি পরীক্ষা অবশ্যই করিয়ে নেওয়া জরুরি।

Daily Life: পুজোর আগেই জিম শুরু করছেন? হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে এই পরীক্ষা ভুলবেন না...
Image Credit: Getty Images
| Updated on: Aug 09, 2025 | 11:54 PM
Share

ফিট থাকতে কে না চান! সকলের পক্ষে ফিটনেস ধরে রাখা হয়ে ওঠে না। ইচ্ছে থাকলেও সময় বের করে উঠতে পারেন না। অনেকে নিয়মিত জিম কিংবা ফিটনেসের নানা ট্রেনিং করেন। তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করা যায়, পুজোর আগে জিমের পথে পা বাড়ান অনেকেই। বিশেষ করে তরুণ তরুণীরা। ফিটনেসের জন্য ভাবা এবং এক্সারসাইজ করা খুবই ভালো, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। কিন্তু কিছু খবর চিন্তাও ফেলে। নানা ক্ষেত্রেই খবরে এসেছে কিছু দুর্ঘটনাও। জিম করতে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকের খবর তেমনই। অনেকের ক্ষেত্রেই হয়েছে এবং তা প্রকাশ্যেও এসেছে। তাই জিমের পথে পা বাড়ানোর আগে কয়েকটি পরীক্ষা অবশ্যই করিয়ে নেওয়া জরুরি।

প্রথমে যে বিষয়টা মাথায় আসে, এক্সারসাইজ করার সময় হার্ট অ্যাটাক কেন হয়? বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারী এবং ভুল ওয়ার্কআউটের ফলে ব্লাড প্রেসারের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। কারও যদি হার্ট দুর্বল হয় কিংবা আর্টারিতে ব্লকেজ থাকে, ছোট্ট ভুলও বিপদ ডেকে আনতে পারে।

জিমে যাওয়া কিংবা পুনরায় ওয়ার্কআউট শুরুর আগে ৬টি পরীক্ষা করানো জরুরি বলে মত চিকিৎসকদের। বিশেষত, কারও বয়স যদি ৩০-এর উপর হয়।

ECG-এটি একটি প্রাথমিক টেস্ট। তবে এর মাধ্যমে অনেক কিছুই বোঝা যায়। হার্টে কোনও সমস্যা, ঝুঁকি থাকলে ইসিজির মাধ্যমে অনুমান করা যেতে পারে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তী পরিকল্পনা করা যেতে পারে।

2D Echo-এই আলট্রাসাউন্ড স্ক্যান হার্টের ভেতরের সেই সময়কার চিত্র দেখাতে পারে। এর গঠন এবং সবকিছু ঠিক রয়েছে কি না বোঝা যেতে পারে। হার্টে কোনও সমস্যা রয়েছে কি না, অনুমান করা যেতে পারে এই পরীক্ষার মাধ্যমে।

TMT-ট্রেডমিল টেস্ট বা স্ট্রেস টেস্টও বলা হয়ে থাকে। শারীরীক চাপের মুহূর্তে হার্টের আচরণ বোঝা যায় এই পরীক্ষার মাধ্যমে। ট্রেডমিলে হাঁটা বা দৌঁড়নোর সময় হার্টের পরিস্থিতি পরীক্ষা করে দেখা হবে। হার্টে রক্তসঞ্চালন ঠিক থাকছে কি না, সেটাও ধরা পড়বে।

Troponin and NT-ProBNP-এই রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে কার্ডিয়াক স্ট্রেন কিংবা ইনজুরি প্রাথমিক ইঙ্গিত বোঝা যায়। হতে পারে, কার্ডিয়াক সমস্যা আগে থেকেই রয়েছে। কোনও উপসর্গ না থাকার কারণে হয়তো বোঝা যায়নি! এই পরীক্ষায় সেটা জানা যেতে পারে।

hs-CRP and ESR-কার্ডিওভাসকুলার রোগের ক্ষেত্রে ইনফ্ল্যামেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। হার্টের ক্ষেত্রে এই পরীক্ষায় আরও ভালো করে বোঝা যায়।

Lipid Profile+HbA1c-এই পরীক্ষার মাধ্যমে দীর্ঘসময়ের কোলেস্টেরল এবং ব্লাড সুগার লেভেল ধরা পড়ে। এর ফলে অনেক দিক থেকেই সতর্ক থাকা যায়।

বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য জানানো। কোনও রকম সমস্যা কিংবা দ্বিধা থাকলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।