AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

India-Pak Tension: পাকিস্তানের অনুরোধে পহেলগাঁও-ইস্যুতে দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক, সমাধান টানতে পারল রাষ্ট্রপুঞ্জ?

India-Pak Tension: বর্তমানে পাকিস্তান রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য। চলতি মাসে পরিষদের সভাপতিত্ব করছে গ্রিস। তাদের উদ্যোগেই সোমবারের বৈঠকের সূচি নির্ধারণ করা হয়। এই পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রগুলি হল, আমেরিকা, ব্রিটেন, রাশিয়া, চিন ও ফ্রান্স।

India-Pak Tension: পাকিস্তানের অনুরোধে পহেলগাঁও-ইস্যুতে দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক, সমাধান টানতে পারল রাষ্ট্রপুঞ্জ?
প্রতীকী ছবিImage Credit: Getty Image
| Updated on: May 06, 2025 | 10:32 AM
Share

নয়াদিল্লি: এল না কোনও বিবৃতি, কোনও ঘোষণা। পাকিস্তানের অনুরোধে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে সোমবার আয়োজন হয়েছিল বৈঠকের। সাম্প্রতিককালে, ভারত-পাকিস্তানের মধ্য়ে তৈরি হওয়া উত্তেজনা ঘিরেই বৈঠকে বসে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী-অস্থায়ী সদস্যরা। প্রায় দেড় ঘণ্টা চলে রুদ্ধদ্বার আলোচনা। কিন্তু ফল? বৈঠক শেষে নেই কোনও বিবৃতি। রা কাটেন না রাষ্ট্রদূতেরাও।

বর্তমানে পাকিস্তান রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য। চলতি মাসে পরিষদের সভাপতিত্ব করছে গ্রিস। তাদের উদ্যোগেই সোমবারের বৈঠকের সূচি নির্ধারণ করা হয়। এই পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রগুলি হল, আমেরিকা, ব্রিটেন, রাশিয়া, চিন ও ফ্রান্স। এছাড়াও দু’বছরের জন্য ১০টি করে দেশকে স্থায়ী সদস্য করা হয়।

রাষ্ট্রপুঞ্জের এই বৈঠকের আগে ভারতের তরফে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য সৈয়দ আকবরউদ্দিন সংবাদসংস্থা পিটিআইকে জানান, ‘এমন ধরণের বৈঠক থেকে কোনও ফলাফলের প্রত্যাশা রাখা উচিত নয়।’ এরপরই পাকিস্তানকে ইঙ্গিতে দুষে তিনি বলেন, ‘যেখানে একটা পক্ষ ক্রমাগত ভ্রান্ত ধারণা তৈরির চেষ্টা করে। সেখানে ফলের আশা করা উচিত নয়।’

সূত্রের খবর, নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে পহেলগাঁও হামলাকে অন্য রূপ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে সদস্যদের বিভ্রান্তি তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তান। সেখানে তাদের স্থায়ী সদস্য অসীম ইফতিখার আহমেদ পহেলগাঁও হামলা নিয়ে চলা আলোচনাকে বারংবার কাশ্মীর ইস্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করেন। পাশাপাশি, কাশ্মীরের এমন অবস্থার জন্য ভারতীয় সেনার দিকে তোপ দাগেন তিনি। এমনকি, ভারতের সিন্ধু জলবন্টন চুক্তি স্থগিত করে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ‘আগ্রাসনী মনোভাব’ বলেও কটাক্ষ করেন পাক রাষ্ট্রদূত।