AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ayodhya Mosque: রাম মন্দিরের আগেই তৈরি হয়ে যাবে অযোধ্যার নয়া মসজিদ, কী কী থাকবে সেখানে?

Ayodhya Mosque: ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই, অযোধ্যার প্রস্তাবিত মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছে 'ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট'।

Ayodhya Mosque: রাম মন্দিরের আগেই তৈরি হয়ে যাবে অযোধ্যার নয়া মসজিদ, কী কী থাকবে সেখানে?
প্রস্তাবিত অযোধ্যা মসজিদের নকশা
| Edited By: | Updated on: Nov 13, 2022 | 4:01 PM
Share

লখনউ: ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই, অযোধ্যার প্রস্তাবিত মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে এমনটাই জানিয়েছে ‘ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট’। ২০১৯ সালে বাবরি মসজিদ-রাম জন্মভূমি বিতর্কিত জমি মামলার রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে রাম মন্দির নির্মাণের নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি অযোধ্যার অন্য কোথাও মসজিদ নির্মাণের জন্য ৫ একর জমি বরাদ্দ করতে বলা হয়েছিল। দিন কয়েক আগে, ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের’ পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির।

রবিবার, সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সেক্রেটারি আতহার হোসেন বলেছেন, “আমরা এই মাসের শেষ নাগাদ অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রস্তাবিত মসজিদ, হাসপাতাল, কমিউনিটি কিচেন, লাইব্রেরি এবং গবেষণা কেন্দ্রের মানচিত্রের অনুমোদন পাব বলে আশা করছি। তারপর শীঘ্রই আমরা মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করব।”

তিনি আরও জানিয়েছেন, এই মসজিদ কমপ্লেক্সের নকশা নিয়ে দুটি জায়গায় বাধা পেয়েছেন তাঁরা। দমকল বিভাগের পক্ষ জানানো হয়েছিল মসজিদের সামনের রাস্তাটি অত্যন্ত সরু। এরপর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবিলম্বে রাস্তাটি প্রশস্ত করার জন্য অতিরিক্ত জমির পরিমাপ করা হয়েছে। এছাড়া, সরকার ওয়াকফ বোর্ডকে যে জমি দিয়েছে, তা রাজস্ব বিভার খাতায় কৃষি জমি হিসেবে নথিবদ্ধ। রাজস্ব বিভাগের পক্ষ থেকে জমিটির ব্যবহারিক প্রকৃতিও দ্রুত পরিবর্তন করে দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

আতহার হোসেন জানিয়েছেন, ধন্নিপুর অযোধ্যা মসজিদের নির্মাণ কাজ ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসেই শেষ হবে। মৌলবী আহমাদুল্লাহ শাহ কমপ্লেক্সের বাকি পরিঠামোগুলি পরবর্তীকালে তৈরি করা হবে। তবে, প্রস্তাবিত সকল স্থাপনাগুলির নির্মাণকাজই এক সঙ্গে শুরু করা হবে। মসজিদটি আকারে ছোট হওয়ায়,সেটির নির্মাণকাজই সবার আগে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মসজিদ ছাড়া, একটি হাসপাতাল, কমিউনিটি কিচেন, লাইব্রেরি এবং একটি গবেষণা কেন্দ্র তৈরির প্রস্তাব রয়েছে। প্রথমে ১০০ শয্যা দিয়ে হাসপাতালটি চালু করা হবে। পরে শয্যা সংখ্যা বাড়িয়ে ২০০ করা হবে। একইভাবে কমিউনিটি কিচেন থেকে প্রাথমিকভাবে দৈনিক ১০০০ জনকে খাদ্য পরিবেশন করা যাবে। পরবর্তীকালে এর ক্ষমতা বাড়িয়ে ২০০০ জনের খাবারে চাহিদা পূরণ করা হবে।