AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

গাঁজা পাচার করতে গিয়ে ওড়িশায় গ্রেফতার বেঙ্গালুরুর পুলিশ কনস্টেবল

ওড়িশার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গাঁজা পাচারে অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবলের নাম আনন্দ কে। তিনি বেঙ্গালুরু রুরাল ডিস্ট্রিক্টের জিগানি থানার হেড কনস্টেবল। ধৃত বাকিরা হলেন শ্যাম কুমার এবং জয়ন্ত কুমার পাত্র। তাঁদের বাড়ি বেঙ্গালুরুতেই। অপর ধৃত নরেশ কুমার প্রধান ওড়িশার বাসিন্দা। চার জন যখন বারহামপুরের বাস ধরার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তখনই তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ।

গাঁজা পাচার করতে গিয়ে ওড়িশায় গ্রেফতার বেঙ্গালুরুর পুলিশ কনস্টেবল
প্রতীকী ছবি
| Edited By: | Updated on: Nov 05, 2023 | 6:29 PM
Share

ভুবনেশ্বর: গাঁজা পাচারের অভিযোগ উঠল খোদ পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে। গাঁজা পাচারের অভিযোগে বেঙ্গালুরুর এক পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার হয়েছেন ওড়িশায়। ওড়িশার কান্ধামাল জেলার সরণগাদা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই পুলিশকর্মীকে। গাঁজা পাচারের অভিযোগে পুলিশকর্মী-সহ মোট চার জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে তিন জন বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা। এর মধ্যে বেঙ্গালুরুর এক গাঁজা ব্যবসায়ীও রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের থেকে সাড়ে ১৭ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। যার মূল্য প্রায় ১ লক্ষ টাকা বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।

ওড়িশার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গাঁজা পাচারে অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবলের নাম আনন্দ কে। তিনি বেঙ্গালুরু রুরাল ডিস্ট্রিক্টের জিগানি থানার হেড কনস্টেবল। ধৃত বাকিরা হলেন শ্যাম কুমার এবং জয়ন্ত কুমার পাত্র। তাঁদের বাড়ি বেঙ্গালুরুতেই। অপর ধৃত নরেশ কুমার প্রধান ওড়িশার বাসিন্দা। চার জন যখন বারহামপুরের বাস ধরার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তখনই তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ।

এ বিষয়ে কান্ধামাল জেলার পুলিশ সুপার শুভেন্দু পাত্র বলেছেন, “প্রধান কনস্টেবল দাবি করেছিলেন তিনি এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে এসেছেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে আর কোনও পুলিশকর্মী ছিলেন না। নিজের দাবির সপক্ষে কোনও নথিও দেখাতে পারেননি তিনি। উপরন্তু তাঁর সঙ্গে এক গাঁজা ব্যবসায়ী ছিলেন। যিনি আগেও গ্রেফতার হয়েছিলেন।” পুলিশের অফিসার জানিয়েছেন, পুলিশকে দেখেই অভিযুক্তরা পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তাড়া করে অভিযুক্তদের ধরে ফেলে পুলিশ।