AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বড় সিদ্ধান্ত, ভোটের মুখেই ফের শ্রীঘরে যাবেন কেজরীবাল-সিসোদিয়া?

Delhi Excise Policy Scam: গত নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, কোনও জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে ইডি-সিবিআই তদন্ত করার জন্য আগে সরকারের কাছ থেকে অনুমোদন নেওয়া প্রয়োজন। সেই সময় ইডি জানিয়েছিল, দিল্লির আবগারি নীতি দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ডই ছিলেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বড় সিদ্ধান্ত, ভোটের মুখেই ফের শ্রীঘরে যাবেন কেজরীবাল-সিসোদিয়া?
আরও বিপদে অরবিন্দ কেজরীবাল ও মণীশ সিসোদিয়া।Image Credit: PTI
| Updated on: Jan 15, 2025 | 11:32 AM
Share

নয়া দিল্লি: ভোটের মুখে আরও বিপদে কেজরীবাল। আবগারি নীতি দুর্নীতিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবালের বিরুদ্ধে ইডি তদন্তে সবুজ সঙ্কেত দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। শুধু কেজরীবালই নয়, প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত করতেও কোনও বাধা থাকবে না।

আগামী মাসেই দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই অস্বস্তিতে কেজরীবাল। আবগারি নীতি দুর্নীতিতে এমনিতেই জেলে যেতে হয়েছিল কেজরীলবালকে। বর্তমানে জামিনে মুক্ত তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে ইডির তদন্ত নিয়েই প্রশ্ন উঠেছিল।

গত নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, কোনও জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে ইডি-সিবিআই তদন্ত করার জন্য আগে সরকারের কাছ থেকে অনুমোদন নেওয়া প্রয়োজন। সেই সময় ইডি জানিয়েছিল, দিল্লির আবগারি নীতি দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ডই ছিলেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। তাঁর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যায়নি কারণ দিল্লি কোর্টে এই তদন্তের ক্লিয়ারেন্স বা ছাড়পত্র আটকেছিল।

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই কেজরীবাল  ইডি তদন্তকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে ইডির তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করার অনুমোদন ছিল না।

এবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এই অনুমোদনে সেই বাধাও সরে গেল। অরবিন্দ কেজরীবাল বা মণীশ সিসোদিয়া- দিল্লি আবগারি নীতি দুর্নীতিতে কারোর বিরুদ্ধেই তদন্তে বাধা রইল না ইডির।

প্রসঙ্গত, ১০০০ কোটি টাকার আবগারি নীতি দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরীবাল ও মণীশ সিসোদিয়া। দুইজনই বর্তমানে জামিনে মুক্ত। তাঁরা দাবি করেছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগ মিথ্যা। বিজেপি ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইডি-সিবিআইকে ব্যবহার করছে।