DA case: সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানি শেষ, বিকাশ বললেন…
DA case hearing in Supreme Court: রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলার শুনানি দীর্ঘদিন ধরে চলছে সুপ্রিম কোর্টে। গত ১৬ মে বিচারপতি সঞ্জয় কারোল এবং বিচারপতি প্রশান্ত কুমার মিশ্রের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, ৪ সপ্তাহের মধ্যে বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ রাজ্যকে মিটিয়ে দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার জন্য বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ পাননি রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা।

নয়াদিল্লি: অবশেষে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা (ডিএ) মামলার শুনানি শেষ হল সুপ্রিম কোর্টে। তবে রায়দান স্থগিত রাখল বিচারপতি সঞ্জয় কারোল এবং বিচারপতি প্রশান্ত কুমার মিশ্রের বেঞ্চ। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, কারও কোনও বক্তব্য থাকলে লিখিত আকারে জমা দিতে হবে। রাজ্যকে নিজের লিখিত বক্তব্য জানানোর জন্য ২ সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। আর কর্মচারীদের বক্তব্য জানাতে সময় দেওয়া হয়েছে এক সপ্তাহ। রায়দান না হলেও ডিএ মামলার শুনানি শেষ হওয়ায় খুশি আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। বিচারপতিদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলার শুনানি দীর্ঘদিন ধরে চলছে সুপ্রিম কোর্টে। গত ১৬ মে বিচারপতি সঞ্জয় কারোল এবং বিচারপতি প্রশান্ত কুমার মিশ্রের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, ৪ সপ্তাহের মধ্যে বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ রাজ্যকে মিটিয়ে দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার জন্য বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ পাননি রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানায় রাজ্য সরকার। আদালতের কাছ থেকে আরও ৬ মাস সময় চায়। এরপর গত ৪ অগস্ট থেকে ৭ অগস্ট পর্যন্ত শীর্ষ আদালতে প্রতিদিনই শুনানি চলে। গত ১২ অগস্ট শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে যায়। অবশেষে এদিন ডিএ মামলার শুনানি শেষ হল।
শুনানি শেষ হওয়ায় বিচারপতিদের ধন্যবাদ জানান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “শুনানি শেষ করার জন্য আজ আমি বিচারপতিদের ধন্যবাদ জানিয়েছি। এটা ইতিবাচক ব্যাপার। কপিল সিব্বল (রাজ্যের আইনজীবী) সময় নিয়েছিলেন। কিন্তু, তেমন নতুন কিছু বললেন না। আসলে বলার কিছু ছিলও না। এখন আমাদের রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। রায় কখন দেবেন, তা বিচারপতিদের ব্যাপার। তবে মামলার শুনানির যে তারিখের পর তারিখ ছিল, সেটা অন্তত বন্ধ হল।” একইসঙ্গে তিনি জানিয়ে দেন, “দীপাবলির আগে ডিএ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ, লিখিত নোটের জন্য তিন সপ্তাহ লাগবে। তারপর বিচারপতিরা বসবেন। এই বছরের মধ্যে পেলেই আমরা খুশি হব।”
