Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Honey Trap: মোবাইলের ওপারে নগ্ন শরীর, ভিডিয়ো কল-মেসেজে অশ্লীল খেলা! হানি ট্র্যাপে পা ৪৮ মন্ত্রীর? রয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও…

Minister Honey Trapped: বিধানসভায় দাবি করলেন, রাজনৈতিক নেতারা হানি ট্রাপে পা দিচ্ছেন। এভাবেই কমপক্ষে ৪৮ জন নেতা-মন্ত্রী ফেঁসেছেন। এবং এই ঘটনা শুধু কোনও একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। বিভিন্ন দলের নেতা-মন্ত্রীরা এই চক্রান্তের শিকার।

Honey Trap: মোবাইলের ওপারে নগ্ন শরীর, ভিডিয়ো কল-মেসেজে অশ্লীল খেলা! হানি ট্র্যাপে পা ৪৮ মন্ত্রীর? রয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও...
প্রতীকী চিত্র।Image Credit source: TV9 বাংলা
Follow Us:
| Updated on: Mar 21, 2025 | 11:00 AM

বেঙ্গালুরু: হানি ট্রাপে মন্ত্রী? তাও আবার এক-দুজন নয়, কমপক্ষে ৪৮ জন মন্ত্রী ফেঁসেছেন এই ফাঁদে। তার মধ্যে রয়েছে কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও! বিধানসভায় বোমা ফাটালেন কর্নাটকের মন্ত্রী। তাঁর বিস্ফোরক দাবি, কমপক্ষে ৪৮ জন মন্ত্রী হানি ট্রাপে ফেঁসেছেন। লোকলজ্জায় তা প্রকাশ করছেন না কেউ।

ফিসফিস শুরু হয়েছিল কর্নাটকের এক মন্ত্রী হানি ট্রাপে পড়েছেন, এই জল্পনা নিয়ে। সেখানেই হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন কর্নাটকের কো-অপারেটিভ মন্ত্রী কেএন রাজন্যা। তিনি বিধানসভায় দাবি করলেন, রাজনৈতিক নেতারা হানি ট্রাপে পা দিচ্ছেন। এভাবেই কমপক্ষে ৪৮ জন নেতা-মন্ত্রী ফেঁসেছেন। এবং এই ঘটনা শুধু কোনও একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। বিভিন্ন দলের নেতা-মন্ত্রীরা এই চক্রান্তের শিকার। গোটা ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবি করেন তিনি। তুমকুরুর বিধায়ক বলেন যে গুজব রয়েছে তাঁর জেলার কোনও এক মন্ত্রী হানি ট্রাপে পা দিয়েছেন। এই ঘটনায় তিনি তদন্তের দাবি করেন।

কীভাবে হানি ট্রাপের ফাঁদে পড়ছেন মন্ত্রীরা?

মন্ত্রীর দাবি, ওরা হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করবে বা মেসেজ করবে। বিগত ৬ মাস ধরে এটা হচ্ছে। গত ২ মাসে বিষয়টি নজরে এসেছে তাঁর।

মন্ত্রীর এই দাবির পরই আরেক মন্ত্রী সতীশ জারকিহোলিও দাবি করেন যে তাঁকে দুইবার হানি ট্রাপে ফাঁসানোর চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু দুইবারই তা ব্যর্থ হয়েছে। কেউ কেউ রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য এভাবে ফাঁদ ব্যবহার করছে বলেই তিনি অভিযোগ করেন।  কো-অপারেটিভ মন্ত্রী কেএন রাজন্যাকেও তিনি পুলিশে অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দিয়েছেন।

এদিকে, বিজেপিও এই দাবিকে সহজে উড়িয়ে দিচ্ছে না। কর্নাটকের বিজেপি নেতা সিটি রবি বলেন, “সতীশ জারকিহোলি একজন প্রবীণ নেতা। তিনি যখন এই দাবি করছেন, নিশ্চয়ই তার পিছনে কোনও সত্যতা রয়েছে। কারা এই চক্রান্তের পিছনে রয়েছে? কারা টাকা দিচ্ছে? আমজনতার কাছ থেকে নয়, কংগ্রেসের মন্ত্রীর কাছ থেকে এই অভিযোগ আসছে। আমি মুখ্যমন্ত্রীকে বলব এই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। আমরা, বিরোধীরাও বিষয়টি এড়িয়ে যেতে পারি না।”