AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chief Minister Mamata Banerjee: ২১ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবে মমতা, আপ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, আঞ্চলিক দল নিয়ে বিকল্প জোট গঠনের চেষ্টা?

Chief Minister Mamata Banerjee: বিরোধী জোট নিয়ে টানাপোড়েন চলছেই। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট আদৌও থাকবে কিনা তা নিয়ে চাপানউতোর চলছে। অন্যদিকে বাংলায় আবার একা লড়ার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

Chief Minister Mamata Banerjee: ২১ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবে মমতা, আপ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক,  আঞ্চলিক দল নিয়ে বিকল্প জোট গঠনের চেষ্টা?
মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Feb 14, 2024 | 1:25 PM
Share

নয়া দিল্লি: ২১ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাব যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর খবর সেখানে আম আদমি পার্টির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন। থাকতে পারেন ভগবন্ত মান, অরবিন্দ কেজরীবালেরা। যেতে পারেন পঞ্জাবের স্বর্ণ মন্দিরে। প্রসঙ্গত, বিরোধী জোট নিয়ে টানাপোড়েন চলছেই। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট আদৌও থাকবে কিনা তা নিয়ে চাপানউতোর চলছে। অন্যদিকে বাংলায় আবার একা লড়ার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এমতাবস্থা কংগ্রেসকে বাদ রেখে আঞ্চলিক দল নিয়ে জোট গঠনের চেষ্টা নিয়ে জল্পনা চলছিলই। 

এদিকে ফের নতুন করে মাথাচাড়া দিচ্ছে কৃষক আন্দোলন। তবে কী কৃষক আন্দোলনের মধ্যে আঞ্চলিক দল নিয়ে জোট গঠনের সেই সলতেতে নতুন করে পাক দিতেই পঞ্জাবে যাচ্ছেন মমতা? এদিকে ইতিমধ্যেই কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন মমতা। এদিকে সাম্প্রতিককালে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিকে তাকালেও কংগ্রেসে ও তৃণমূলের দ্বন্দ্ব বারবারই নজরে পড়েছে। নীতীশ কুমার বারবার দাবি করছিলেন তিনি সরাসরি ইন্ডিয়া জোটের কনভেনার হতে চান। বারবারই প্রচ্ছন্নভাবে সেই দাবি উঠে আসতে থাকে। সেই সময় কেজরীওয়ালকে দিয়ে মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে কনভেনার করার প্রস্তাব দেন মমতা। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, সেই সময় থেকেই কেজরীওয়ালকে সঙ্গে নিয়ে সমান্তরাল জোট তৈরির চেষ্টা করছেন মমতা। 

এদিকে এখন আর জোটে নেই নীতীশ। জোটের সমীকরণও অনেকটা বদলে গিয়েছে। কংগ্রেসের সঙ্গে বাংলায় পথ চলা হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন মমতা। এমতাবস্থা, একেবারে সরাসরি পঞ্জাবে কী আপ নেতাদের সঙ্গে মমতা বৈঠক রাজনৈতিকভাবে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।