Abhijit Ganguly: প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের দেওয়া নির্দেশ খারিজ হয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে

Supreme Court: ২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে প্যানেলে মোট শূন্যপদ ছিল ১৬ হাজার ৫০০। এর মধ্যে ৩৯২৯ টি পদ পূর্ণ হয়নি। এরপর কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়। ওয়েটিং লিস্টে থাকা ৩৯২৯ জনকে এই শূন্যপদে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

Abhijit Ganguly: প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের দেওয়া নির্দেশ খারিজ হয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে
সুপ্রিম কোর্টImage Credit source: twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 09, 2024 | 8:24 PM

নয়া দিল্লি: হাইকোর্ট নিয়োগের নির্দেশ দিলেও, সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেলেন ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি প্রার্থীরা। খারিজ হয়ে গেল প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দেওয়া নির্দেশ। প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০২০ সালে ৩ হাজার ৯২৯ জন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একটি অভিযোগ ওঠে। ২০২০ সালের ১৬ হাজার ৫০০ জনের প্যানেলে ৩৯২৯ জনকে নতুন করে নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার সেই নির্দেশ খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেশ রায় ও বিচারপতি প্রশান্তকুমার মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, যেহেতু ২০২০ সালের প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে তাই ২০২২ সালে চাকরিপ্রার্থীদের এই প্যানেলে নিয়োগ আইনসঙ্গত নয়।

পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নির্ধারিত প্যানেলের সঙ্গে ২০২০ সালের ৩৯২৯ শূন্যপদ যুক্ত হবে। এর ফলে প্যানেলের শূন্য পদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। চাকরিপ্রার্থীদেরই সুবিধা হবে বলে উল্লেখ করেছে শীর্ষ আদালত। তবে পুরনো প্যানেলে নিয়োগ না হলেও পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন ২০২২ সালে ৩৯২৯ শূন্যপদের জন্য আবেদনকারী চাকরি প্রার্থীরা।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে প্যানেলে মোট শূন্যপদ ছিল ১৬ হাজার ৫০০। এর মধ্যে ৩৯২৯ টি পদ পূর্ণ হয়নি। এরপর কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়। ওয়েটিং লিস্টে থাকা ৩৯২৯ জনকে এই শূন্যপদে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পরে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের বেঞ্চও এই ৩৯২৯ জনকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশের পক্ষেই রায় দেয়।

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সংসদ ও কয়েকজন চাকরি প্রার্থী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। তারপরই এই নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।