Isha Foundation: ‘আজ আদিবাসী মহিলারাও কর দিচ্ছেন’, ইশা ফাউন্ডেশনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
Isha Foundation: ২০১৮ সালে ইশা ফাউন্ডেশনের অধীনে চেল্লা মারি আম্মান স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অধীনে আদিবাসী মহিলারা আদি যোগী কমপ্লেক্সের কাছে ছোট ছোট দোকান দিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। মাত্র ২০০ টাকা পুজি নিয়ে তাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল।

কোয়েম্বাটোর: ইশা ফাউন্ডেশনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জুয়াল ওরাম। ইশা যোগ কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী জুয়াল ওরাম বলেন, “আদিবাসী মহিলারাও এখন করদাতা। এই ধরনের উদ্যোগই বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”
২০১৮ সালে ইশা ফাউন্ডেশনের অধীনে চেল্লা মারি আম্মান স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অধীনে আদিবাসী মহিলারা আদি যোগী কমপ্লেক্সের কাছে ছোট ছোট দোকান দিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। মাত্র ২০০ টাকা পুজি নিয়ে তাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল। বিগত কয়েক বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টায় এখন তারা মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করছেন। এটা শুধু আর্থিক দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, আদিবাসী মহিলাদের আত্মনির্ভরতারও একটি উদাহরণ।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইশা ফাউন্ডেশন ঘুরে দেখেন, পাশের একটি গ্রামেও যান তিনি। সেখানে বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। ইশা ফাউন্ডেশনের প্রশংসা করে তিনি বলেন, “ইশা ফাউন্ডেশন যে কাজ করছে, তা গ্রামের উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিষেবা, আধ্যাত্মিকতা বা সাংস্কৃতিক সংরক্ষণ- যাই হোক না কেন, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। ইশা ফাউন্ডেশনের কাজ দেখে গ্রামবাসীরাও খুশি।”
ইশা ফাউন্ডেশন কোয়েম্বাটোরের আশেপাশের গ্রামে ও আদিবাসী এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা, শিক্ষা, পুষ্টি, স্যানিটেশন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে বছরের পর বছর ধরে কাজ করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে শিক্ষাগত বৃত্তি, ২৪x৭ স্বাস্থ্যসেবা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মতো উদ্যোগ। ওরাম বলেন, “ইশা ফাউন্ডেশনের সাহায্যে আদিবাসী মহিলারা এখন লাখপতি হয়ে উঠেছেন এবং আয়কর দিচ্ছেন। এইভাবে তারা সকলে একটি উন্নত ভারতের ভিত্তি স্থাপন করবেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং সদগুরুর দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করবেন।”

