YouTube Resignation Post: কাজে মন বসছে না আর, ‘চলিয়ে খতম করতে হ্যায়’ লিখেই গুড বাই কর্মীর!

YouTube Resignation Post: ইউটিউব ইন্ডিয়ার তরফে টুইটারে যে ইস্তফাপত্রটি পোস্ট করা হয়েছে, তা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। টুইটারে হাজার হাজার লাইক পড়েছে, পোস্টটি শতাধিক শেয়ারও হয়েছে।

YouTube Resignation Post: কাজে মন বসছে না আর, 'চলিয়ে খতম করতে হ্যায়' লিখেই গুড বাই কর্মীর!
ভাইরাল হওয়া ওই ইস্তফাপত্র
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 25, 2022 | 11:43 AM

নয়া দিল্লি: কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়লে, তারপর চাকরি ছাড়া অত্য়ন্ত কষ্টকর হয়ে যায়। তবে উল্টোটাও ঘটে বইকি। তখন কর্মক্ষেত্রই বিতৃষ্ণার জায়গা হয়ে ওঠে। সেই কারণেই অনেকে চাকরি ছেড়ে দেন। তবে সমস্যার বিষয় হল ইস্তফাপত্র বা রেজিগনেশন লেটার লেখা। কী কারণে চাকরি ছাড়তে চান,তা ব্যাখ্যা করতেই হিমশিম খেয়ে যান অনেকে। তবে সম্প্রতিই বেশ কিছু এমন ইস্তফাপত্রও সামনে এসেছে, যেখানে কর্মীরা সরাসরি লিখে দিয়েছেন যে, সংস্থায় আর কাজ করতে চান না তারা। এমনই ‘সুন্দর’ ইস্তফাপত্র এবার দেখতে চাইল ইউটিউব ইন্ডিয়া। ইতিমধ্যেই তারা বেশ একটি ছবি পোস্ট করেছেন যেখানে লেখা “চালিয়ে খতম করতে হ্যায়”।

কাজ থেকে হঠাৎ ইস্তফা দেওয়ার ট্রেন্ড শুরু হয়েছে বেশ কিছু সময় ধরেই। বর্তমানে ওয়াই জেনারেশনের কাছে ভাল বেতন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশের পাশাপাশি কাজ তারা কতটা উপভোগ করছে, সেই বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেয়। যদি কেউ অফিসের কাজ উপভোগ না করেন, তবে তারা চাকরি ছাড়তেও এক মুহূর্ত চিন্তাভাবনা করেন না। টুইটারেও বর্তমানে ট্রেন্ডিং করছে রেজিগনেশন লেটারই।

ইউটিউব ইন্ডিয়ার তরফে টুইটারে যে ইস্তফাপত্রটি পোস্ট করা হয়েছে, তা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। টুইটারে হাজার হাজার লাইক পড়েছে, পোস্টটি শতাধিক শেয়ারও হয়েছে। কী লেখা ছিল ইউটিউবের ওই পোস্টে? ইউটিউব ইন্ডিয়ার পোস্ট করা ওই রেজিগনেশন লেটারে লেখা, “চালিয়ে খতম করতে হ্যায়”। টুইটারে ইতিমধ্যেই ৮ হাজারেরও বেশি লাইক পড়েছে ওই পোস্টে।

উল্লেখ্য, ইউটিউবের এক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর গৌরব চৌধুরী, যিনি টেকনিক্যাল গুরুজি নামে পরিচিত, তিনি নিজের সমস্ত ভিডিয়ো শুরু করেন “চালিয়ে শুরু করতে হ্যায়” বলেই। সেই প্রসঙ্গও উল্লেখ করা হয়েছে ইউটিউবের পোস্টে।

শুধু ইউটিউবই নয়, সম্প্রতি শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কাও সম্প্রতি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে তাঁরই সংস্থায় কর্মরত এক ব্যক্তির ইস্তফাপত্র টুইট করেছিলেন। ওই ব্যক্তিও নিজের ইস্তফাপত্রে লিখেছিলেন, “ডিয়ার স্যার, আই রিজাইন। মজা নেহি আ রাহা হ্যায়। ইয়রস সিনসিয়ারলি, রাজেশ।”

হর্ষ গোয়েঙ্কা তাঁর টুইটে লিখেছিলেন, “ইস্তফাপত্রটি খুব ছোট হলেও, এর অর্থ অনেক গভীর। এটা অত্যন্ত গুরুতর একটি সমস্যা, যা আমাদের সমাধান করতেউ হবে।”