কলকাতা : নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) শিকড় খুঁজে বের করতে এবার আরও তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate Raid) আধিকারিকরা। এবার তাঁদের নজরে তিনটি সংস্থা। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্রেডিং এবং এন্টারটেইনমেন্ট মূলক ওই তিন সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, ওই তিনটি সংস্থাই ভুয়ো (Fake Companies) এবং ওই সংস্থাগুলির ডিরেক্টর পদে রয়েছেন ইডির হাতে গ্রেফতার অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। একটি সংস্থা রেজিস্টার্ড রয়েছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) ডায়মন্ড সিটির ঠিকানায়। অন্য দু’টির মধ্যে একটি বেলঘরিয়ায় এবং অপরটি রাজডাঙার ঠিকানায় রেজিস্টার্ড বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ইডির অনুমান, এই তিন ভুয়ো সংস্থাকে কাজে লাগিয়েই বেআইনি টাকা সরানো হয়ে থাকতে পারে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতেই অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড সিটির আবাসনে হানা দিয়েছিলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। বাড়ির ভিতর থেকেই উদ্ধার হয় প্রচুর পরিমাণে টাকা। এককথায় টাকার পাহাড়। ২০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোটের গাদা পাওয়া যায় তাঁর বাড়ি থেকে। এছাড়াও বেশ কিছু বিদেশি মুদ্রা এবং গয়নাও পাওয়া গিয়েছে। শনিবার সকালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির পরই অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কেও গ্রেফতার করা হয়। ইডির দাবি অনুযায়ী, এই অর্পিতা মুখোপাধ্যায় হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ। এমনকী এদিন ব্যাঙ্কশাল আদালতেও অর্পিতাকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুভাকাঙ্খী হবে দাবি করেন ইডির আইনজীবী।
প্রসঙ্গত, রবিবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে ইডির তরফে জানানো হয় অর্পিতার বাড়ি থেকে মোট ২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা পাওয়া গিয়েছে। এর সঙ্গে বিদেশি মুদ্রা এবং প্রচুর সোনাও পাওয়া গিয়েছে। অর্পিতাকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুভাকাঙ্খী বলে উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়, তিনি এই টাকা কোথা থেকে পেলেন। ইডির তরফে আরও জানানো হয়, যে বিদেশি মুদ্রা ও সুনো পাওয়া গিয়েছে, তার মূল্য প্রায় ৭৬ লাখ টাকা। এর পাশাপাশি বেশ কিছু বেনামি দলিলও অর্পিতার বাড়িতে পাওয়া গিয়েছে বলে ইডির তরফে জানানো হয় আদালতে।
দেখুন ভিডিয়ো :
কলকাতা : নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) শিকড় খুঁজে বের করতে এবার আরও তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate Raid) আধিকারিকরা। এবার তাঁদের নজরে তিনটি সংস্থা। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্রেডিং এবং এন্টারটেইনমেন্ট মূলক ওই তিন সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, ওই তিনটি সংস্থাই ভুয়ো (Fake Companies) এবং ওই সংস্থাগুলির ডিরেক্টর পদে রয়েছেন ইডির হাতে গ্রেফতার অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। একটি সংস্থা রেজিস্টার্ড রয়েছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) ডায়মন্ড সিটির ঠিকানায়। অন্য দু’টির মধ্যে একটি বেলঘরিয়ায় এবং অপরটি রাজডাঙার ঠিকানায় রেজিস্টার্ড বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ইডির অনুমান, এই তিন ভুয়ো সংস্থাকে কাজে লাগিয়েই বেআইনি টাকা সরানো হয়ে থাকতে পারে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতেই অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড সিটির আবাসনে হানা দিয়েছিলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। বাড়ির ভিতর থেকেই উদ্ধার হয় প্রচুর পরিমাণে টাকা। এককথায় টাকার পাহাড়। ২০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোটের গাদা পাওয়া যায় তাঁর বাড়ি থেকে। এছাড়াও বেশ কিছু বিদেশি মুদ্রা এবং গয়নাও পাওয়া গিয়েছে। শনিবার সকালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির পরই অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কেও গ্রেফতার করা হয়। ইডির দাবি অনুযায়ী, এই অর্পিতা মুখোপাধ্যায় হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ। এমনকী এদিন ব্যাঙ্কশাল আদালতেও অর্পিতাকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুভাকাঙ্খী হবে দাবি করেন ইডির আইনজীবী।
প্রসঙ্গত, রবিবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে ইডির তরফে জানানো হয় অর্পিতার বাড়ি থেকে মোট ২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা পাওয়া গিয়েছে। এর সঙ্গে বিদেশি মুদ্রা এবং প্রচুর সোনাও পাওয়া গিয়েছে। অর্পিতাকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুভাকাঙ্খী বলে উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়, তিনি এই টাকা কোথা থেকে পেলেন। ইডির তরফে আরও জানানো হয়, যে বিদেশি মুদ্রা ও সুনো পাওয়া গিয়েছে, তার মূল্য প্রায় ৭৬ লাখ টাকা। এর পাশাপাশি বেশ কিছু বেনামি দলিলও অর্পিতার বাড়িতে পাওয়া গিয়েছে বলে ইডির তরফে জানানো হয় আদালতে।
দেখুন ভিডিয়ো :