দমদম: দমদমে উত্তেজনা। টেটকাণ্ডের প্রতিবাদে দমদমে পথে বিজেপি (BJP)। সেই সময় তাদের সঙ্গে কর্মীদের বচসায় জড়ায় পুলিশ। নামে র্যাফও।
জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে টেট কাণ্ডের প্রতিবাদে দমদমে বিজেপি যুব মোর্চা রাস্তায় নামে। বিক্ষোভরত চাকরি প্রার্থীদের যেভাবে অনশন বন্ধ করা হয়েছে সেই প্রতিবাদেই এ দিন পথে নামে বিজেপি। বিজেপি-র কলকাতা উত্তর শহরতলী জেলার পক্ষ থেকে সল্টলেক করুণাময়ীতে এইচএমবি মোড়ে জমায়েত করেন কর্মী সমর্থকরা। নির্ধারিত ছিল যে, এইচএমবি থেকে মিছিল করে তারা পৌঁছবে বিমানবন্দর এক নম্বর গেটে। সেখানে তাঁরা মানববন্ধন কর্মসূচী নেবেন। পাশাপাশি বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচিও করবে।
সেই মতোই মিছিল এক নম্বর দিকে এগিয়ে যায় যশোর রোড ধরে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি অরিজিৎ বক্সি সহ জেলা নেতৃত্ব। মিছিল বিমানবন্দরে আসতেই তাদের আটকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। নামে র্যাফ। পুলিশের এবং ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি কর্মী সমর্থক। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আবার বিমানবন্দর এক নম্বর গেটের সামনে বসে পড়েন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত্রি ১২টা বেজে ১৬ মিনিট নাগাদ বিধাননগর কমিশনারেটের ডিসি ঘোষণা করেন, চাকরিপ্রার্থীদের জমায়েত আইনি নয়, বেআইনি। অভিযোগ, এরপরই সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল অবস্থানরতদের তোলার ‘অ্যাকশন’। কার্যত টেনে হিঁচড়ে তিনটি বাসে আন্দোলনকারীদের তোলা হয় বলে অভিযোগ। ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের (নট ইনক্লুডেড) ৮৪ ঘণ্টার অবস্থান তুলতে সময় লাগল মাত্র ১৫ থেকে ১৬ মিনিট। রাত ১২টা পর্যন্তও যে জায়গা কার্যত ভিড়ে ঠাসা ছিল মুহূর্তে সব ফাঁকা করে দিল পুলিশ। বিধাননগর উত্তর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় আন্দোলনকারীদের অনেককেই। এ দিন এই ঘটনারই প্রতিবাদ করে বিজেপি।
দমদম: দমদমে উত্তেজনা। টেটকাণ্ডের প্রতিবাদে দমদমে পথে বিজেপি (BJP)। সেই সময় তাদের সঙ্গে কর্মীদের বচসায় জড়ায় পুলিশ। নামে র্যাফও।
জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে টেট কাণ্ডের প্রতিবাদে দমদমে বিজেপি যুব মোর্চা রাস্তায় নামে। বিক্ষোভরত চাকরি প্রার্থীদের যেভাবে অনশন বন্ধ করা হয়েছে সেই প্রতিবাদেই এ দিন পথে নামে বিজেপি। বিজেপি-র কলকাতা উত্তর শহরতলী জেলার পক্ষ থেকে সল্টলেক করুণাময়ীতে এইচএমবি মোড়ে জমায়েত করেন কর্মী সমর্থকরা। নির্ধারিত ছিল যে, এইচএমবি থেকে মিছিল করে তারা পৌঁছবে বিমানবন্দর এক নম্বর গেটে। সেখানে তাঁরা মানববন্ধন কর্মসূচী নেবেন। পাশাপাশি বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচিও করবে।
সেই মতোই মিছিল এক নম্বর দিকে এগিয়ে যায় যশোর রোড ধরে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি অরিজিৎ বক্সি সহ জেলা নেতৃত্ব। মিছিল বিমানবন্দরে আসতেই তাদের আটকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। নামে র্যাফ। পুলিশের এবং ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি কর্মী সমর্থক। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আবার বিমানবন্দর এক নম্বর গেটের সামনে বসে পড়েন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত্রি ১২টা বেজে ১৬ মিনিট নাগাদ বিধাননগর কমিশনারেটের ডিসি ঘোষণা করেন, চাকরিপ্রার্থীদের জমায়েত আইনি নয়, বেআইনি। অভিযোগ, এরপরই সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল অবস্থানরতদের তোলার ‘অ্যাকশন’। কার্যত টেনে হিঁচড়ে তিনটি বাসে আন্দোলনকারীদের তোলা হয় বলে অভিযোগ। ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের (নট ইনক্লুডেড) ৮৪ ঘণ্টার অবস্থান তুলতে সময় লাগল মাত্র ১৫ থেকে ১৬ মিনিট। রাত ১২টা পর্যন্তও যে জায়গা কার্যত ভিড়ে ঠাসা ছিল মুহূর্তে সব ফাঁকা করে দিল পুলিশ। বিধাননগর উত্তর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় আন্দোলনকারীদের অনেককেই। এ দিন এই ঘটনারই প্রতিবাদ করে বিজেপি।