AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CP On Kasba SI: চাকরিহারাদের ওপর লাঠি-লাথি, কসবার বিতর্কিত SI রিটন দাসকে নিয়ে এবার মুখ খুললেন সিপি

CP On Kasba SI: এই বিতর্কের মাঝেই আরও একটি বিষয় মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। কসবা কাণ্ডে পুলিশের তরফ থেকে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। আর সেই এফআইআর-এক তদন্তকারী অফিসার রিটন দাসই! কিন্তু সেটা কীভাবে সম্ভব? তারও ব্যাখ্যা দিলেন সিপি মনোজ ভর্মা।

CP On Kasba SI: চাকরিহারাদের ওপর লাঠি-লাথি, কসবার বিতর্কিত SI রিটন দাসকে নিয়ে এবার মুখ খুললেন সিপি
চাকরিহারার পেটে লাথি-কাণ্ডে তদন্তের নির্দেশ CP-রImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 11, 2025 | 10:01 PM
Share

কলকাতা: কসবায় চাকরিহারাদের ওপর লাঠি-লাথি মারার ঘটনায় শিরোনামে উঠে এসেছে এক পুলিশ অফিসারের নাম। তিনি রিটন দাস। তিনি কসবা থানার সাব ইন্সপেক্টর হিসাবে কর্মরত। সামাজিক মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাঁর ছবি। সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে তাঁর লাথি ও লাঠি মারার মুহূর্তের ছবি। তা নিয়েই জোর বিতর্ক। কিন্তু এই বিতর্কের মাঝেই আরও একটি বিষয় মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। কসবা কাণ্ডে পুলিশের তরফ থেকে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। আর সেই এফআইআর-এক তদন্তকারী অফিসার রিটন দাসই! কিন্তু সেটা কীভাবে সম্ভব? তারও ব্যাখ্যা দিলেন সিপি মনোজ ভর্মা।

সিপি-র বক্তব্য, “কলকাতা পুলিশে একটা ফাইল মেনটেইন করতে হয়। যিনি ডিউটি অফিসার থাকেন, তিনিই এই ফাইলটা মেনটেইন করেন। তাই তাঁর দ্বারাই সমস্ত ঘটনা সেই ফাইলে নথিভুক্ত হয়। আর সাধারণত যখন কোনও এফআইআর হয়, তিনিই হন আইও- অর্থাৎ তদন্তকারী অফিসার। কলকাতা পুলিশে এই প্র্যাকটিস অনেক দিন ধরেই রয়েছে। সেই সূত্রেই রিটন দাস এই এফআইআর-এর আইও।”

কিন্তু পরবর্তীকালে এই মামলায় তদন্তকারী অফিসার বদলে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান সিপি। কিন্তু আদালেত রিপোর্ট পেশের পর কেন বদল? তার উত্তরে সিপি বলেন, “আইও পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। এর আগেও একাধিক কেসে দেখা গিয়েছে, যে আইও-কে নিয়ে চাপ রয়েছে, তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, হয় সেদিনই, নয়তো পরের দিন। কিন্তু আমরা এফআইআর প্রথম যেটা রেকর্ড করি, সেটাই আদালতে পেশ করা হয়। তারপর পর আইও-কে পরিবর্তন করা হয়।”

পুলিশের লাথি মারার তীব্র চর্চা হচ্ছে, পুলিশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিশেষণ যোগ্য করে বিঁধা হচ্ছে, কিন্তু সে সবের উর্ধ্বে পুলিশের সঙ্গে কী হয়েছে, তার ব্যাখ্যা দিলেন সিপি। পুলিশ কর্তার বক্তব্য, “যে পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে লাথি মারার অভিযোগ রয়েছে, ওর আঘাত বুকে, কানে চড় মারা হয়েছে। ইয়ার ড্রাম যদি ইনজুরি হত, তাহলে কে দায়ী থাকত? চশমা ভেঙে গিয়েছে, যদি কাচ চোখে ঢুকে যেত, তাহলে দায় কে নিত। কিন্তু লাথি মারার বিষয়টি কখনই কাম্য নয় বলেও জানান সিপি। কিন্তু পুলিশের ওপর হামলার ঘটনাও তাঁর গ্রহণযোগ্য নয় বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি।