AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sujay Krishna Bhadra: একবার ‘অনুমতি’, একবার ‘আপত্তি’ SSKM-কে কাঠগড়ায় তুলে হাইকোর্টে যেতে পারে ED

Sujay Krishna Bhadra: বিগত কয়েক মাস ধরে এই হাসপাতালেই ভর্তি রয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতে অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তদন্তের স্বার্থে একটি ফোনের কথোপকথনের প্রমাণ পেতে তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা নেওয়া জরুরি বলে মনে করেছে ইডি।

Sujay Krishna Bhadra: একবার 'অনুমতি', একবার 'আপত্তি' SSKM-কে কাঠগড়ায় তুলে হাইকোর্টে যেতে পারে ED
অবশেষে কেবিনে 'কাকু'Image Credit: GFX- TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 09, 2023 | 11:26 AM
Share

কলকাতা: তদন্তের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে আর বিলম্ব করলে চলবে না। তাই ‘কালীঘাটের কাকু’কে নিয়ে টালবাহানায় এবার বিরক্ত ইডি। শুক্রবার সকাল থেকে যে নাটকীয় ঘটনাক্রম দেখা গিয়েছে এসএসকেএম-এ, তাতে এবার আদালতে যাওয়া ছাড়া আর কোনও বিকল্প দেখছে না এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সূত্রের খবর, এবার ইডি-র বিশেষ আদালতের পাশাপাশি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হতে পারে কেন্দ্রীয় সংস্থা। আর সে ক্ষেত্রে কাঠগড়ায় তোলা হতে পারে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএম-কে। গোটা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান বহু মানুষ। সেই হাসপাতালের ব্যবহারেই অসন্তুষ্ট ইডি।

বিগত কয়েক মাস ধরে এই হাসপাতালেই ভর্তি রয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতে অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তদন্তের স্বার্থে একটি ফোনের কথোপকথনের প্রমাণ পেতে তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা নেওয়া জরুরি বলে মনে করেছে ইডি। গত সেপ্টেম্বরে তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে গিয়ে বাধা পেতে হয়েছিল আধিকারিকদের। পরবর্তীতে সুজয়কৃষ্ণের চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায় নমুনা সংগ্রহের অনুমতি দেন। সেই মতো শুক্রবার এসএসকেএম-এ পৌঁছেও যায় ইডি।

এবারও সে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত থেকে নাকি বুকে ব্যাথা শুরু হয়েছে তাঁর। পরে এমএসভিপি পীযূষ রায় পৌঁছে ইডি-কে জানান, সুজয়কৃষ্ণকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অ্যাম্বুল্যান্স, কেন্দ্রীয় বাহিনী দাঁড়িয়ে থেকে ফিরে যায়। নিয়ে যাওয়া যায়নি ‘কাকু’কে। এমন ব্যবহারে অসন্তুষ্ট ইডি। সূত্রের খবর, হাইকোর্টে গিয়ে তারা জানাতে পারে, ঠিক কেমন ব্যবহার করেছে এসএসকেএম, কোন চিকিৎসক, কী মতামত দিয়েছেন।