AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Firhad Hakim: ‘আর কোনও অজুহাত নয়’, কলকাতায় লাগাতার ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের’ মধ্যেই কড়া নির্দেশ ফিরহাদের

Firhad Hakim: বৈঠকে উপস্থিত কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির আধিকারিকদের কেএমডিএর সম্পত্তিগুলিরও মিউটেশন করারও নির্দেশ এসেছে। স্পষ্ট বলা হচ্ছে সব ক’টি সম্পত্তির অ্যাসেসমেন্ট করতে হবে। ফিরহাদ বলছেন, তালিকা ধরে ধরে সেই কাজ করতে হবে।

Firhad Hakim: ‘আর কোনও অজুহাত নয়’, কলকাতায় লাগাতার ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের’ মধ্যেই কড়া নির্দেশ ফিরহাদের
ফিরহাদ হাকিমImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 21, 2024 | 8:47 PM
Share

কলকাতা: খালি জমির দখল নিয়ে বারবার গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, ফাঁকা জমি আর অ্যাসেসমেন্ট না করে ফেলে রাখা যাবে না। বৈঠকে স্পষ্ট করে দিলেন মেয়র। গত দু’আড়াই সপ্তাহে শহরের পূর্ব এবং দক্ষিণ শহরতলির দুই প্রান্তে তৃণমূলের মধ্যে চরম গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের সাক্ষী দেখেছে শহরবাসী। কারণ একটাই, খালি জমি। তৃণমূলের এক গোষ্ঠী আর এক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে। অভিযোগ মূলত, এই জমিগুলি দখল করে বেআইনি নির্মাণ তৈরি করা হচ্ছে, অথবা বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। সূত্রের খবর, অথচ এগুলির বেশিরভাগই কেএমডিএ বা অন্যান্য সরকারি দফতরের জমি। 

বিষয়টি নজর এড়ায়নি খোদ রাজ্যে পৌর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের। পদাধিকার বলে তিনি কলকাতার মেয়রও। সে কারণেই এবার খালি জমিগুলিকে নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করে ফেললেন তিনি। সূত্রের খবর, বৈঠকে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালি জমি এভাবে আর ফেলে রাখা হবে না। জমির মূল্যায়ন করতে হবে এলাকায় গিয়ে গিয়ে। অ্যাসেসমেন্ট করতে গিয়ে কোনও জমির মালিককে খুঁজে না পাওয়া গেলে পুরসভার নামেই কর মূল্যায়ন করে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে ওই জমিতে পুরসভার তরফে ব্যানার লাগিয়ে দেওয়া হবে। 

বৈঠকে উপস্থিত কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির আধিকারিকদের কেএমডিএর সম্পত্তিগুলিরও মিউটেশন করারও নির্দেশ এসেছে। স্পষ্ট বলা হচ্ছে সব ক’টি সম্পত্তির অ্যাসেসমেন্ট করতে হবে। ফিরহাদ বলছেন, তালিকা ধরে ধরে সেই কাজ করতে হবে। 

অ্যাসেসমেন্ট করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট জমি বা সম্পত্তির মালিককেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেক্ষেত্রে কর মূল্যায়ন সম্ভব হচ্ছে না, এই অজুহাত দেওয়া আর চলবে না, সরাসরি নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের জন্য, রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির জন্যই এইসব খালি জমি মূল্যায়ন করার নিদান দিয়েছেন মন্ত্রী।