Governor CV Ananda Bose: খুলল না দরজা, নিভল আলো, যুবভারতীতে ঢুকতেই পারলেন না রাজ্যপাল
Kolkata: এ দিন, সন্ধে নাগাদ রাজ্যপাল বোস পৌঁছন যুবভারতীতে। তবে তাঁর অভিযোগ, তিনি পৌঁছলেও গেট খোলা হয়নি। এমনকী বাইরে খানিকক্ষণ অপেক্ষাও করতে হয় তাঁকে। বোস জানালেন, সবাইকে তিনি জানিয়ে এসেছিলেন। তারপরও কেউ দরজা খোলেননি। তিনি রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। তাঁকে কেন আটকানো হয়েছে? তার ব্যাখ্যা চাইলেন রাজ্যপাল।

কলকাতা: বেনজির বিশৃঙ্খলায় তছনছ যুবভারতী। মেসিকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ দর্শকরা। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়ে গিয়েছেন আয়োজক শতদ্রু ঘোষ। এই নিয়ে যখন তীব্র উত্তেজনা চলছে, সেই সময় সন্ধেয় যুবভারতীতে পৌঁছলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তবে মাঠে ঢুকতে পারেনি তিনি। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের অভিযোগ, তিনি পৌঁছতেই নিভিয়ে দেওয়া হয়েছে আলো। কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ক্ষুব্ধ রাজ্যপালের প্রশ্ন, “বাংলা কি এভাবেই রাজ্যপালকে ট্রিট করে?”
এ দিন, সন্ধে নাগাদ রাজ্যপাল বোস পৌঁছন যুবভারতীতে। তবে তাঁর অভিযোগ, তিনি পৌঁছলেও গেট খোলা হয়নি। এমনকী বাইরে খানিকক্ষণ অপেক্ষাও করতে হয় তাঁকে। বোস জানালেন, সবাইকে তিনি জানিয়ে এসেছিলেন। তারপরও কেউ দরজা খোলেননি। তিনি রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। তাঁকে কেন আটকানো হয়েছে? তার ব্যাখ্যা চাইলেন রাজ্যপাল।
এ দিন রাজ্যপাল বোস বলেন, “আমার এডিসিকে বলা হয়েছিল ৩ নম্বর গেট আসতে। আমি সেই রকমই এসেছি। সাংবিধানিক প্রধানকে আটকানোর চেষ্টা। আমার রিপোর্ট তৈরি আছে।” তাঁর আরও সংযোজন, “গভর্নর কোনো রাবার স্ট্যাম্প নয়। বাংলা কি এভাবে গভর্নরকে ট্রিট করে?কাল আমি আবার আসব। খেলাকে ব্যবসায় ব্যবহার করা হচ্ছে। আমি এটাও খেয়াল করেছি, আমি এখানে আসার পর আলো নিভিয়ে দেওয়া হল।”
উল্লেখ্য, শনিবার যুবভারতীতে এসেছিলেন মেসি। দর্শকদের অভিযোগ, তাঁরা মেসিকে দেখতেও পাননি। প্রায় ৭০-৮০ জন ঘিরে ছিল। আর এই সবের পরই দর্শকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে দেখে মেসিকে স্টেডিয়াম থেকে বের করে দেন উদ্যোক্তারা।
