AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ISF leader Naushad Siddiqui : আসেনি জামিনের কপি, আদালতের নির্দেশের ২৪ ঘণ্টা পরেও জেলেই থাকতে হচ্ছে নওশাদকে

ISF leader Naushad Siddiqui : হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষের কাছে এসে পৌঁছল না জামিনের কপি।

ISF leader Naushad Siddiqui : আসেনি জামিনের কপি, আদালতের নির্দেশের ২৪ ঘণ্টা পরেও জেলেই থাকতে হচ্ছে নওশাদকে
নওশাদ সিদ্দিকি।
| Edited By: | Updated on: Mar 03, 2023 | 8:29 PM
Share

কলকাতা : ৪০ দিন অবশেষে জামিন মিলেছে আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর (ISF leader Naushad Siddiqui)। জেল মুক্তির নির্দেশ দেওয়া হয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) থেকে। কিন্তু, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও একদিন পেরিয়ে গেলেও জেল মুক্তি হল না নওশাদের। যে কারণে আদালতের নির্দেশের পরেও ২৪ ঘণ্টা অতিবাহিত হয়ে গেলেও জেলমুক্তি হল না নওশাদ সিদ্দিকীর। হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষের কাছে এসে পৌঁছল না জামিনের কপি। ফলে শুক্রবার ও হল না জামিন, সেক্ষেত্রে শনিবার পর্যন্ত ফের জেল হেফাজতেই থাকতে হচ্ছে নওশাদ সিদ্দিকীকে।  

সূত্রের খবর, জেল থেকে জামিনের মুক্তির প্রক্রিয়া চলে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত। কিন্তু, এই সময়ের মধ্যে এদিন জেলে জামিনের কোনও কপি আসেনি বলে জানা যাচ্ছে। এরপরেও জামিনের কপি এলে শুক্রবার আর জেল থেকে বেরোতে পারছেন না নওশাদ। শনিবার পর্যন্ত তাঁকে থাকতেই হচ্ছে জেলে। যে কারণে ক্ষোভ বাড়ছে তাঁদের সমর্থকদের মধ্যে। 

জেলের বাইরে দাঁড়িয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন নওশাদ সমর্থক ইমতিয়াজ আহমেদ মোল্লা। তিনি বলেন, “খুব খারাপ লাগছে। গতকাল মহামান্য আদালত রায় দিয়েছে জামিনের। আমরা আশা করেছিলাম কাল সন্ধ্যার মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। কিন্ত, আজ সারাদিন কেটে যাওয়ার পরেও এখনও কাগজ আসেনি। এটা খুব অমানবিক কাজ হচ্ছে। ৪০ দিন বিনা দোষে জেল খেটেছে। এটা সবাই জানে। আজ এটা আলোর মতো পরিষ্কার। তারপরেও তো উচিত ছিল একটু উদ্যোগী হয়ে তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া চালু করা। ইচ্ছা থাকলে করতে পারত। নওশাদকে আটকে রাখার জন্য কোথাও না কোথাও দলীয়তন্ত্র কাজ করছে। তাঁর মুক্তির পর যে জনপ্লাবন হবে, যে উচ্ছ্বাস দেখা যাবে সেটাকে কোথাও ভেঙে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। মানুষ দলেদলে বারেবারে জেলা থেকে আসছে। দিনের শেষে মনে কষ্ট নিয়ে ফিরে যাচ্ছে। আমাদের মনে হচ্ছে ইচ্ছাকৃতভাবে এটা  করা হচ্ছে।”