Kolkata: হেলায় ওড়ানো গেল না! মে মাস থেকেই ধীরে ধীরে দখল হয়েছে কলকাতা, নয়া রিপোর্টে নিশ্চিন্তে নেই বাংলা! চূড়ান্ত তৎপরতা

Bangladesh: প্রশ্ন উঠছে,   নিষিদ্ধ ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীরের সংগঠন কি ছড়িয়েছে এই রাজ্যেও?  সাম্প্রতিক কিছু তথ্যের ওপর ভিত্তি করে অশনি সংকেত দেখছেন গোয়েন্দারা।  কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে পৌঁছেছে সুনির্দিষ্ট তথ্য।

Kolkata: হেলায় ওড়ানো গেল না! মে মাস থেকেই ধীরে ধীরে দখল হয়েছে কলকাতা, নয়া রিপোর্টে নিশ্চিন্তে নেই বাংলা! চূড়ান্ত তৎপরতা
বাড়ছে উদ্বেগ! Image Credit source: Meta AI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 10, 2024 | 1:56 PM

কলকাতা:  বাংলাদেশ ইস্যুতে এপার বাংলা আর নিশ্চিন্তে থাকতে পারল না। জঙ্গি নেটওয়ার্ক ওপারে, জাল ছড়াচ্ছে এপারে। সূত্রের খবর, মে মাসেই ঢুকেছে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের ২সদস্য। ৭ মাসে কী জাল ছড়িয়ে ফেলল তাঁরা? বাংলাদেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে এই প্রশ্ন এখন জোরাল হয়ে উঠেছে।

প্রশ্ন উঠছে,   নিষিদ্ধ ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরিরের সংগঠন কি ছড়িয়েছে এই রাজ্যেও?  সাম্প্রতিক কিছু তথ্যের ওপর ভিত্তি করে অশনি সংকেত দেখছেন গোয়েন্দারা।  কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে পৌঁছেছে সুনির্দিষ্ট তথ্য।বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব শুরুর আগের ঘটনা। এই বছর মে মাসের ২৩ তারিখ মালদহের মোহদিপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে আসে দুই যুবক। বৈধ পাসপোর্ট নিয়েই এসেছিল তারা। একজনের নাম সাব্বির আমির, অন্যজনের নাম রিদওয়ান মারুফ।

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের রিপোর্টে একটা তথ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। হিজবুত তাহিরের সংগঠন। এই সংগঠন বাংলাদেশ ও ভারতে নিষিদ্ধ। সারা বিশ্বের ৫৭ টা দেশে হিজবুত তাহিরের অস্তিত্ব রয়েছে। একাধিক নাশকতার সঙ্গে জড়িত এই সংগঠন। সূত্রের খবর, সেই সংগঠনের বাংলাদেশ শাখার দুই সদস্য  জুলাই বিপ্লবের আগে মহদিপুর বর্ডার দিয়ে ঢোকে। সাব্বির ও মারুফ রাজশাহীর বাসিন্দা। ভারতে ঢোকার পর মালদহের বিভিন্ন জায়গায় ঘোরে, তারপর মুর্শিদাবাদের ধূলিয়ান এলাকার একাধিক গ্রামে বৈঠক করেন। যাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেন. তাঁদের সঙ্গে একটা অংশ সিমি অর্থাৎ স্টুডেন্ট ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়ার (যাকে বলা হয় ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের আঁতুরঘর) সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাদের সঙ্গে ইসলামিক চর্চা নিয়েই মূলত আলোচনা হয়। এখান থেকেই কিছুটা সিঁদুরে মেঘ দেখছেন তদন্তকারীরা।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের প্রাক্তন সেনাকর্মীরা কলকাতা দখলের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। তাতে বাংলায় বয়ে গিয়েছে মিমের ঝড়। কিন্তু এই বিষয়টাকে থেকে হেলায় উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তার যুক্তিও দিয়েছিলেন বিজেপি নেতা অর্জুন। এ বিষয়ে তিনি কেন্দ্রকেও অবগত করেছিলেন।