AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh: মুখপাত্র পদ থেকে ইস্তফা গৃহীত, তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদকও থাকতে চান না কুণাল

এক্স হ্যান্ডলের বায়োতে রাজনীতিক পরিচয় মুছে দেওয়ার পর থেকেই কুণালকে নিয়ে জল্পনা শুরু হয় রাজনৈতিক মহলে। তার পর ইস্তফার বিষয়টি সামনে আসে। কেন কুণাল এ রকম পদক্ষেপ করলেন, তা নিয়ে স্পষ্ট করে এখনও কিছু জানাননি তিনি। তৃণমূলের তরফেও এ বিয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে নাম না করে বৃহস্পতিবার রাতে কুণাল বিস্ফোরক পোস্ট করেছিলেন।

Kunal Ghosh: মুখপাত্র পদ থেকে ইস্তফা গৃহীত, তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদকও থাকতে চান না কুণাল
কুণাল ঘোষ। Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Mar 02, 2024 | 9:36 PM
Share

কলকাতা: তৃণমূল মুখপাত্রের পদ থেকে কুণাল ঘোষের ইস্তফা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে জল্পনা ছড়িয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। তৃণমূল মুখপাত্র এবং রাজ্য কমিটির সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি। মুখপাত্রের পদে ইস্তফা গৃহীত হলেও সাধারণ সম্পাদকের পদে ইস্তফা গৃহীত হয়নি। কুণাল ঘোষ শনিবার সন্ধ্যায় এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক পদেও যাতে তাঁর ইস্তফা গ্রহণ করে নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে। এ নিয়ে শীর্ষ নেতৃত্ব কী সিদ্ধান্ত নেন, সেটাই এখন দেখার।

শনিবার এক্স হ্যান্ডলে কুণাল ঘোষ লিখেছেন, “আমি তৃণমূলের রাজ্য কমিটির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলাম। খবর পেয়েছি, শুধু মুখপাত্র থেকে ইস্তফার অংশটি গ্রহণ করা হয়েছে। দলের কাছে আমার সবিনয় অনুরোধ, সাধারণ সম্পাদক পদ থেকেও ইস্তফাটি গ্রহণ করা হোক। আমি ওই পদে থাকব না। আমি শুধু কর্মী হিসেবে থাকব।”

এক্স হ্যান্ডলের বায়োতে রাজনীতিক পরিচয় মুছে দেওয়ার পর থেকেই কুণালকে নিয়ে জল্পনা শুরু হয় রাজনৈতিক মহলে। তার পর ইস্তফার বিষয়টি সামনে আসে। কেন কুণাল এ রকম পদক্ষেপ করলেন, তা নিয়ে স্পষ্ট করে এখনও কিছু জানাননি তিনি। তৃণমূলের তরফেও এ বিয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে নাম না করে বৃহস্পতিবার রাতে কুণাল বিস্ফোরক পোস্ট করেছিলেন। লিখেছিলেন, “নেতা অযোগ্য গ্রুপবাজ স্বার্থপর। সারা বছর ছ্যাঁচড়ামি করবে আর ভোটের মুখে দিদি, অভিষেক, তৃণমূল দলের প্রতি কর্মীদের আবেগের উপর ভর করে জিতে যাবে, ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি করবে, সেটা বারবার হতে পারে না।” রাজনৈতিক মহলের মত, উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেই এই পোস্ট করেছেন কুণাল। এর পর কি দলের তরফে কুণালকে কিছু বলা হয়েছে? তার জেরেই কী এই পদক্ষেপ ‘অভিমানী’ কুণালের?