Suvendu Adhikari: এবার কি মিড ডে মিল নিয়েও CBI তদন্ত? বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

Anjan Roy | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Nov 24, 2023 | 6:08 PM

CBI: ২০০৮ সালে চালু হয়েছিল ‘পিএম পোষণ’ বা ‘পিএম পোষণ শক্তি নির্মাণ’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় সরকারি এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় চলা স্কুলগুলির প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একবেলা করে রান্না করা খাবার দেওয়া হয়। শুক্রবার শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিবিআই হেড কোয়ার্টারে অনুরোধ করেছেন পিএম পোষণ ফান্ডের অপব্যবহার হয়েছে।'

Suvendu Adhikari: এবার কি মিড ডে মিল নিয়েও CBI তদন্ত? বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর
শুভেন্দু অধিকারী।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: এবার পিএম পোষণ প্রকল্পে সিবিআই তদন্ত হচ্ছে বলে দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের মিড ডে মিলে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপির বহুদিনের। এবার সেই তদন্তে সিবিআইয়ের সুপারিশ করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান সিবিআই তদন্তের কথা জানান বলে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগের প্রেক্ষিতেই সিবিআই তদন্ত বলে চাঞ্চল্যকর দাবি শুভেন্দু অধিকারীর। যদিও এ বক্তব্যের সমালোচনা করেছে শাসকদল। উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, যে কোনও তদন্তকেই স্বাগত। তবে ‘এজেন্সি পলিটিক্স’ লজ্জার, বলেন তিনি।

২০০৮ সালে চালু হয়েছিল ‘পিএম পোষণ’ বা ‘পিএম পোষণ শক্তি নির্মাণ’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় সরকারি এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় চলা স্কুলগুলির প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একবেলা করে রান্না করা খাবার দেওয়া হয়।

শুক্রবার শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিবিআই হেড কোয়ার্টারে অনুরোধ করেছেন পিএম পোষণ ফান্ডের অপব্যবহার হয়েছে।’ শুভেন্দু লেখেন, গত ৫ জানুয়ারি তিনি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র প্রধানকে। পিএম পোষণ নিয়ে গরমিল আছে বলেও উল্লেখ করেছিলেন বলে দাবি শুভেন্দুর। তেমনটা হলে কয়লা পাচার, গরু পাচার, শিক্ষক নিয়োগ, পুরকর্মী নিয়োগ, রেশন বণ্টনের পাশাপাশি আরও এক দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা তাপস রায় বলেন, “এবার সিবিআইকে কিছু লোকজন অন্তত বাড়াতে বলুক মোদীজী বা শাহজীকে বলে। কথায় কথায় আদালত, কথায় কথায় সিবিআই। তাহলে অন্তত সিবিআইয়ের কর্মী এবং আধিকারিক সংখ্যা বাড়াক। নাহলে তো হাসফাঁস করছে। সিবিআই তো প্রায় পুলিশ ফাঁড়িতে পরিণত হয়েছে।”

Next Article