AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Migrant Workers: কেরলে কাজে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার বাংলার পরিযায়ী শ্রমিক, ভয়ঙ্কর অভিযোগ

Migrant Workers: অভিযোগ, দেড় মাস আগে একটি শপিংমলে জামা কাপড় ভাঁজ করবার কাজ পান নির্যাতিতা। পরিবার সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, গত পরশু যখন কাজে বের হন, তারপর থেকে তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। কেরলে রামা নাট্যু এলাকায় তাঁরা থাকতেন। পরিবারের তরফ থেকে বাড়ির মেয়ে না ফেরায় ফেরকা থানায় অভিযোগও করা হয়।

Migrant Workers: কেরলে কাজে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার বাংলার পরিযায়ী শ্রমিক, ভয়ঙ্কর অভিযোগ
প্রতীকী চিত্র।Image Credit: TV9 বাংলা
| Edited By: | Updated on: Aug 21, 2025 | 1:58 PM
Share

কলকাতা: বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের ভিন রাজ্যে গিয়ে হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে। এ অভিযোগ বারবার হচ্ছে। কিন্তু এবার বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিককে কেরলে কাজ করতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হতে হল। ভয়ঙ্কর অভিযোগ। কলকাতা লাগোয়া মহেশতলা সন্তোষপুর ১৬ বিঘা বস্তির ১২ -১৩ জনের পরিবারের সদস্য গিয়ে কেরলে থাকেন। সেখানেই বিভিন্ন ধরনের কাজ করে পরিবারের সদস্যরা। সন্তোষপুর ১৬ বিঘা বস্তির একটি মেয়ে ছ’মাস আগে তাঁর দাদু দিদার কাছে কেরলে থাকবার জন্য গিয়েছিলেন।

অভিযোগ, দেড় মাস আগে একটি শপিংমলে জামা কাপড় ভাঁজ করবার কাজ পান নির্যাতিতা। পরিবার সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, গত পরশু যখন কাজে বের হন, তারপর থেকে তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। কেরলে রামা নাট্যু এলাকায় তাঁরা থাকতেন। পরিবারের তরফ থেকে বাড়ির মেয়ে না ফেরায় ফেরকা থানায় অভিযোগও করা হয়।

বুধবার বিকালের দিকে নির্যাতিতা বাড়িতে ফেরেন রক্তাক্ত বিধ্বস্ত অবস্থায়। পরিবারের দাবি, মেয়েটি তাঁর পরিবারকে জানান, শপিংমলে কাজ থেকে ফেরার সময় তাঁকে নাকের মধ্যে রুমাল চেপে অজ্ঞান করে অপহরণ করা হয়। যখন তাঁর জ্ঞান ফেরে তখন তিনি একটি ঘরের মধ্যে বন্দি এবং তাঁর ঘরে প্রায় কুড়িজন লোক ছিল বলে দাবি। তাঁর অভিযোগ, তাঁকে বারে বারে অজ্ঞান করে গণধর্ষণ করা হয়।

শরীরে একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।  পরিবারের দাবি, নির্যাতনের পর যখন তরুণীর জ্ঞান ফেলে, তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়, যেন কেরল ছেড়ে তাঁরা চলে যান।  যদিও পরিবারের তরফ থেকে ইতিমধ্যে সিরকা থানা তে পকসো ধারায় মামলা রজু হয়েছে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।