AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Baguiati Murder: বাগুইআটি কাণ্ডে জাল গোটাচ্ছে CID, দিল্লি থেকে গ্রেফতার আরও এক

Baguiati: ধৃতের নাম কানহাই কুমার। ট্রানজ়িট রিমান্ডে তাকে কলকাতায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সিআইডি।

Baguiati Murder: বাগুইআটি কাণ্ডে জাল গোটাচ্ছে CID, দিল্লি থেকে গ্রেফতার আরও এক
কেষ্টপুর দুই কিশোরকে খুনের অভিযোগ
| Edited By: | Updated on: Sep 17, 2022 | 12:04 PM
Share

কলকাতা: বাগুইআটি জোড়া খুনের (Baguiati Double Murder) ঘটনায় আরও সক্রিয় সিআইডি (CID West Bengal)। বাগুইআটি জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও এক। শুক্রবার দিল্লি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। ধৃতের নাম কানহাই কুমার। সূত্রের খবর, যে লাল রঙের সেল্ফ ড্রাইভ গাড়িটি ভাড়া করা হয়েছিল, ওই গাড়িটি চালাচ্ছিল এই কানহাই কুমার। ওই ব্যক্তিকে  ট্রানজ়িট রিমান্ডে কলকাতায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সিআইডি। শনিবার দিল্লি আদালতে ধৃতকে পেশ করবে সিআইডি। ট্রাইজ়িট রিমান্ডের জন্য আবেদন জানানো হবে আদালতে। রিমান্ডে পেলেই নিয়ে আসা হবে কলকাতায়।

উল্লেখ্য, বাগুইআটি জোড়া খুনের ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল রাজ্য রাজনীতিতে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল। বাগুইআটি থানার পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরোধীরা। খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর সেই অসন্তোষের পরই কড়া পদক্ষেপ করা হয়েছিল। সাসপেন্ড করা হয়েছিল বাগুইআটি থানার আইসি এবং তদন্তকারী আধিকারিককে। সম্প্রতি বিধাননগর পুলিশের কমিশনারও বদল করা হয়েছে। এদিকে বাগুইআটির ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছিল সিআইডির হাতে।

উল্লেখ্য, বাগুইআটি ঘটনার তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। ঘটনার শিকড় খুঁজে বের করতে দিল্লি পর্যন্ত পাড়ি দিয়েছিলেন সিআইডির গোয়েন্দার। এবার সেই ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করা হল। শুক্রবার দিল্লি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। ধৃত ব্যক্তিকে কলকাতায় এনে আরও জেরা করতে চান রাজ্যের গোয়েন্দারা।

বাগুইআটির জোড়া খুনের ঘটনায় প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছিল অপহরণ করা হয়েছিল ওই দুই কিশোরকে। পরিবারের লোকেদের কাছে মুক্তিপণের দাবিও জানানো হয়েছিল। ঘটনার প্রায় দুই সপ্তাহ অতিক্রান্ত হওয়ার পর ওই দুই কিশোরের দেহ উদ্ধার হয়েছিল। পরে পুলিশি জেরায় জানা যায়, অপহরণের দিনই ওই দুই কিশোরকে ‘খুন’ করা হয়েছিল। পুলিশকে বিভ্রান্ত করতেই মুক্তিপণের দাবি জানানো হয়েছিল বলে সন্দেহ গোয়েন্দাদের।