AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sandeshkhali: কাকভোরে পুলিশের চোখকে ফাঁকি দিয়ে সন্দেশখালির মহিলাদের কুর্নিশ জানালেন বাদশা-দেবদূত-সৌরভরা

Sandeshkhlai: দেবদূত ঘোষ বলেন, "আমাদের সামনে যে মা-বোনেরা দাঁড়িয়ে রয়েছেন, তাঁদের সাজপোশাকই বলে দিচ্ছে, তাঁরা এখানকার। তাঁদের দেখলেই বোঝা যাবে যে তাঁরা এখানকার। প্রচার হচ্ছে যে তাঁরা বানিয়ে বলছিলেন, মিথ্যা বলছেন।"

Sandeshkhali: কাকভোরে পুলিশের চোখকে ফাঁকি দিয়ে সন্দেশখালির মহিলাদের কুর্নিশ জানালেন বাদশা-দেবদূত-সৌরভরা
সন্দেশখালিতে বামপন্থী বুদ্ধিজীবীরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Feb 27, 2024 | 2:28 PM
Share

সন্দেশখালি: ঘটনার এতদিন পার। পুলিশের নজর এড়িয়ে কাকভোরে এবার সন্দেশখালি গেলেন বামপন্থী বুদ্ধিজীবী বাদশা মৈত্র, দেবদূত ঘোষ, সৌরভ পালোধিরা। ছিলেন জয়রাজ ভট্টাচার্য, বিমল চক্রবর্তী, সীমা মুখোপাধ্যায়, সৌমিক দাস, মন্দাক্রান্তা সেন, কাজি কামাল নাসেররাও। মঙ্গলবার কাকভোরে সন্দেশখালির সেই প্রত্যন্ত দ্বীপে পৌঁছে যান তাঁরা। সন্দেশখালির মাঝেরপাড়া, পাত্রপাড়া এলাকায় নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।১৪৪ ধারা মেনে চারজন-চারজন করে ভাগ হয়ে গ্রামের মহিলাদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। নতুন পাড়া, পোল পাড়া এলাকায় ঘুরে ঘুরে নির্যাতিতাদের অভিযোগ শোনেন।

সন্দেশখালিতে দাঁড়িয়ে বাদশা মৈত্র বলেন, “আমরা আর কিচ্ছু না, শুধু একটাই কথা বলতে এসেছি। সন্দেশখালির মহিলারা যে লড়াইটা করছেন, তাতে কুর্নিশ জানাচ্ছি আমরা। গরিব মানুষ যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন, তাঁদের মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। ঘটনাটি ঘটেছে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া। তাঁরা কেউ সমাজবিরোধী নয়। দীর্ঘদিন তাঁরা অত্যাচারিত হয়েছেন। প্রশাসনের ওপর আস্থা রাখতে পারেননি। তাই তাঁরা বেরিয়ে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।”

অন্যদিকে, দেবদূত ঘোষ বলেন, “আমাদের সামনে যে মা-বোনেরা দাঁড়িয়ে রয়েছেন, তাঁদের সাজপোশাকই বলে দিচ্ছে, তাঁরা এখানকার। তাঁদের দেখলেই বোঝা যাবে যে তাঁরা এখানকার। প্রচার হচ্ছে যে তাঁরা বানিয়ে বলছিলেন, মিথ্যা বলছেন। সত্যিকারের আন্দোলনকারী ভুক্তভোগী নন। যে কথা একেবারে সরসারি শোনার জন্য এখানে এসেছি।”

বুদ্ধিজীবীদের সামনে পেয়ে নিজের নিগ্রহের কথা জানান গ্রামের মহিলারা। সন্দেশখালির আন্দোলন চলছে, তা মাস দেড়েক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এতদিনেও সেখানে কেন কোনও বুদ্ধিজীবীদের পা পড়ল না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। সন্দেশখালির নামের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছিল নন্দীগ্রাম! কিন্তু নন্দীগ্রামের সময়ে দেখা গিয়েছিল, বুদ্ধিজীবীরা পথে নামছেন। কিন্তু তাঁদের কাউকেই সন্দেশখালি ইস্যুতে মুখ খুলতে দেখা যায়নি।