AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Santanu Sen: ‘২৫২ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে’, বড় পদক্ষেপ করলেন শান্তনু

Santanu Sen: গত ৭ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেন। তারপর কেটে গিয়েছে ১১ দিন। তারপরও পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে শান্তনু সেনের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের নির্দেশ রয়ে গিয়েছে।

Santanu Sen: '২৫২ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে', বড় পদক্ষেপ করলেন শান্তনু
শান্তনু সেনImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 18, 2025 | 5:10 PM
Share

কলকাতা: এবার পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলকে আইনি চিঠি পাঠালেন শান্তনু সেন। তাঁর রেজিস্ট্রেশন ২ বছরের জন্য বাতিল করা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সিদ্ধান্তকে খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের নির্দেশের পরও পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে তাঁর রেজিস্ট্রেশন বাতিলের অর্ডার রয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ তুলে আইনি নোটিস পাঠালেন শান্তনু। এই নিয়ে সমাজ মাধ্যমেও সরব হলেন। তিনি প্রশ্ন তুললেন, ওয়েবসাইট থেকে সাসপেনশনের নির্দেশ না সরানো আদালত অবমাননা নয় কি?

‘এফআরসিপি গ্লাসগো’ নামে একটি বিদেশি ডিগ্রি অবৈধভাবে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছিল শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে। আর ওই অভিযোগেই পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল তাঁর রেজিস্ট্রেশন ২ বছরের জন্য বাতিল করে। তারা জানিয়ে দেয়, ২ বছরের জন্য ডাক্তারি করতে পারবেন না শান্তনু সেন।

এই সিদ্ধান্ত নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি সুদীপ্ত রায়ের বিরুদ্ধে সরব হন শান্তনু। সুদীপ্ত রায় তৃণমূল বিধায়কও। আবার শান্তনু তৃণমূলের রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ। যদিও আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে মুখ খোলার পর তৃণমূল শান্তনুকে দল থেকে সাসপেন্ড করে। সুদীপ্ত রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার রাজনীতির অভিযোগ তুলে সরব হন শান্তনু। একইসঙ্গে কলকাতা হাইকোর্টেরও দ্বারস্থ হন তিনি।

গত ৭ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেন। তারপর কেটে গিয়েছে ১১ দিন। তারপরও পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে তাঁর রেজিস্ট্রেশন বাতিলের নির্দেশ রয়ে গিয়েছে জানিয়ে আইনি নোটিস পাঠিয়েছেন শান্তনু। সোশ্যাল মিডিয়ায় সুদীপ্ত রায়ের বিরুদ্ধে সরব হন। তিনি লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি সুদীপ্ত রায়ের প্রতিহিংসাপরায়ণতার আর একটি উদাহরণ। হাইকোর্টের রায় পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল ও তাঁর সভাপতিকে জানিয়েছেন তাদের আইনজীবী ও আমার আইনজীবীরা। আমি নিজেও জানিয়েছি। তারপর ২৫২ ঘণ্টা কেটে গেলেও পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে আমার রেজিস্ট্রেশন বাতিলের সিদ্ধান্ত জ্বলজ্বল করছে।” তিনি প্রশ্ন তোলেন, এটা কি আদালত অবমাননা নয়? বিষয়টি তাঁর আইনজীবীরা দেখছেন বলে জানান।