AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commission: মৃত পেরল ২৪ লক্ষ,১১ লক্ষ মানুষের খোঁজ নেই, মঙ্গলবার কী তথ্য় দিল কমিশন?

Kolkata: এ দিকে, বিএলওদের কাজ যে সময় বাড়তে চলছে, সেই সময় আবার আজই নবান্ন থেকে বিএলওদের জন্য টাকা পাঠিয়েছে অর্থ দফতর। নবান্ন বিএলও-দের জন্য মাত্র ৬১ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এর মধ্যে ৮১ হাজার বিএলও,তার সঙ্গে অ্যাসিস্ট্যান্ট বিএলও,ERO,AERO-দের ভাতাও আছে। এই টাকা ভাগ করলে মাথাপিছু মাত্র ৬০০০টাকা পাওয়া যাবে।

Election Commission: মৃত পেরল ২৪ লক্ষ,১১ লক্ষ মানুষের খোঁজ নেই, মঙ্গলবার কী তথ্য় দিল কমিশন?
নির্বাচন কমিশনImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 09, 2025 | 11:17 PM
Share

কলকাতা: ক্রমেই বাড়ছে সংখ্যা। মঙ্গলবার অসংগৃহীত এনুমারেশন ফর্মের সংখ্যাটা ৫৭ লক্ষ পেরিয়ে গিয়েছে। চিহ্নিত করা গিয়েছে এমন মৃতের সংখ্যা পেরল ২৪ লক্ষ। আর ১১ লক্ষ মানুষের কোনও খোঁজ মেলেনি। প্রায় ২০ লক্ষ ভোটার চলে গিয়েছেন অন্যত্র। আর ডুপ্লিকেট ভোটারের সংখ্যা আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ১ লক্ষ ৩৪ হাজার ২৩২।

এ দিকে, আজ আবার মৃত ভোটারদের নিয়ে বড় নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। আবারও বুথ ভিত্তিক মৃতদের তালিকা পাঠাচ্ছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই মর্মে এদিন সিইও মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাত ৯ টায় সমস্ত জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করবেন। কমিশন সূত্রে খবর, আধার থেকে প্রাপ্ত নথি পাঠাচ্ছে তারা। সেই নথির সঙ্গে তালিকা মিলিয়ে দেখতে হবে বিএলও-দের। কমিশন জানাচ্ছে বুথ ভিত্তিক হওয়ায় এই তালিকা মেলানো অসম্ভব নয়। আজ রাতেই পাঠানো হচ্ছে এই তালিকা। অর্থাৎ মৃত ভোটারদের নিয়ে কমিশন কতটা কড়া তা আবারও বুঝিয়েছে তারা।

এ দিকে, বিএলওদের কাজ যে সময় বাড়তে চলছে, সেই সময় আবার আজই নবান্ন থেকে বিএলওদের জন্য টাকা পাঠিয়েছে অর্থ দফতর। নবান্ন বিএলও-দের জন্য মাত্র ৬১ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এর মধ্যে ৮১ হাজার বিএলও,তার সঙ্গে অ্যাসিস্ট্যান্ট বিএলও,ERO,AERO-দের ভাতাও আছে। এই টাকা ভাগ করলে মাথাপিছু মাত্র ৬০০০টাকা পাওয়া যাবে। মূলত, বাড়ি-বাড়ি গিয়ে এনুমারেশন ফর্ম বিলি থেকে সেই ফর্ম ফিলআপ আর তারপর তা পোর্টালে আপলোড, ইত্যাদি সমস্ত কিছুই করেন বিএলওরা। সেই কারণে তাঁদের একটি পারিশ্রমিকের ব্যবস্থা করে কমিশন। আগেরবার সেটি ছিল ৬ হাজার টাকা। আর এবার সেটি হয়েছে বারো হাজার টাকা। বিএলওদের দাবি, এবার স্বল্প সময়ে তাঁদের কাজ শেষ করতে হচ্ছে, এমনকী কাজের জন্য স্মার্ট ফোন কিনতে হচ্ছে। তাই এই টাকা বৃদ্ধির দাবি জানান তাঁরা। এরপরই কমিশনের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বিএলওদের টাকা বারানো হবে।