Abhijit Gangopadhyay: পদ্মাসনে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, ‘তমলুকে প্রার্থী হতে আমরাই বলেছি’, বলছেন সুকান্ত

Abhijit Gangopadhyay: ২০০৯ সালে এই কেন্দ্রে জয়ী হন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৬ সাল অবধি এই কেন্দ্রে তিনিই সাংসদ ছিলেন। যদিও তখনও পর্যন্ত শুভেন্দু তৃণমূলেই। পরবর্তীতে শুভেন্দু ইস্তফা দিতেই ২০১৬ সালের উপনির্বাচনে জিতে আসেন দিব্যেন্দু অধিকারী।

Abhijit Gangopadhyay: পদ্মাসনে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, ‘তমলুকে প্রার্থী হতে আমরাই বলেছি’, বলছেন সুকান্ত
শুরু দেওয়াল লিখন Image Credit source: Facebook

| Edited By: জয়দীপ দাস

Mar 08, 2024 | 6:47 PM

কলকাতা: বিচারপতির আসন থেকে একেবারে পদ্মাসনে বসে পড়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে বিজেপির হয়ে তিনি লড়তে পারেন তমলুক আসন থেকে। খাতায়-কলমে নাম ঘোষণা না হলেও ইতিমধ্যেই তমলুকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখনের কাজও শুরু করে দিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের কর্মীরা। প্রসঙ্গত, গত রবিবার এক সংবাদমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি। তবে কোন শিবিরে যাচ্ছেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। যদিও পরে জানা যায় তিনি যাচ্ছেন বিজেপিতে। ইতিমধ্যেই বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের হাত থেকে দলীয় পতাকাও হাতে তুলে নিয়ে নিয়েছেন তিনি। তিনি কী নিজেই বিজেপিতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন নাকি তাঁকে বিজেপিতে আসার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল তা নিয়েও চর্চা হয়েছিল। কিন্তু, তমলুকে প্রার্থী হতে তিনি চেয়েছিলেন নাকি দলের তরফে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল তা নিয়েও চলছিল চাপানউতর। এবার সেই ধোঁয়াশা কাটিয়ে দিলেন সুকান্ত।  

এদিন সুকান্ত স্পষ্টই বলেন, “জনগণের তাঁর প্রতি ভালবাসার জন্য দেওয়াল লিখন শুরু হয়েছে। তমলুক থেকে প্রার্থী হোন উনি, এই আগ্রহ প্রকাশ আমরা করেছি।”

২০০৯ সাল থেকে তমলুক কেন্দ্র তৃণমূলেরই। ২০০৯ সালে এই কেন্দ্রে জয়ী হন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৬ সাল অবধি এই কেন্দ্রে তিনিই সাংসদ ছিলেন। যদিও তখনও পর্যন্ত শুভেন্দু তৃণমূলেই। পরবর্তীতে শুভেন্দু ইস্তফা দিতেই ২০১৬ সালের উপনির্বাচনে জিতে আসেন দিব্যেন্দু অধিকারী। পরে ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে ওই কেন্দ্রে ফের জয়ী হন দিব্যেন্দু। এখনও পর্যন্ত দিব্যেন্দু খাতায় কলমে ঘাসফুল শিবিরে থাকলেও তিনি ও তাঁর বাবা আদপে কী চান তা তাঁদের বক্তব্যতেই পরিষ্কার। এই আবহে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাঁড়ানো যে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।