Manipur Evacuation: অগ্নিগর্ভ মণিপুর থেকে আরও ৩৫ পড়ুয়াকে বিশেষ বিমানে বাংলায় ফেরাল রাজ্য

Manipur: উদ্ধার হওয়া ৩৫ জনের মঝ্যে মণিপুর ন্যাশনাল স্পোর্টস ইউনিভার্সিটির ১৩ জন রয়েছেন। এছাড়া মণিপুর এনআইটির ১৪ পড়ুয়া, ইম্ফল আইআইআইটির তিনজন পড়ুয়া এবং মণিপুর আরআইএমএস-এর পাঁচজন পড়ুয়া রয়েছে।

Manipur Evacuation: অগ্নিগর্ভ মণিপুর থেকে আরও ৩৫ পড়ুয়াকে বিশেষ বিমানে বাংলায় ফেরাল রাজ্য
মণিপুর থেকে বাংলায় ফিরল ৩৫ পড়ুয়া
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 10, 2023 | 2:49 PM

কলকাতা: অশান্ত মণিপুরের (Manipur Violence) পরিস্থিতির উপর সবসময় নজর রাখছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। সেখানে আটকে পড়া পড়ুয়াদের উদ্ধারে (Evacuation from Manipur) চেষ্টার কোনও খামতি রাখছে না সরকার (West Bengal Government)। মঙ্গলবার রাজ্যের আরও ৩৫ জন পড়ুয়াকে মণিপুর থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে বাংলায়। ইম্ফল থেকে এক বিশেষ বিমানে গতরাতে কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরিয়ে আনা হয়েছে তাঁদের। উদ্ধার হওয়া ৩৫ জনের মঝ্যে মণিপুর ন্যাশনাল স্পোর্টস ইউনিভার্সিটির ১৩ জন রয়েছেন। এছাড়া মণিপুর এনআইটির ১৪ পড়ুয়া, ইম্ফল আইআইআইটির তিনজন পড়ুয়া এবং মণিপুর আরআইএমএস-এর পাঁচজন পড়ুয়া রয়েছে।

জানা যাচ্ছে, মণিপুর থেকে উদ্ধার হওয়া পড়ুয়াদের মধ্যে দার্জিলিং, কোচবিহার, মালদা, পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও কলকাতার পড়ুয়ারা রয়েছে। কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর পড়ুয়াদের নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থাও করেছে রাজ্য সরকার। অগ্নিগর্ভ মণিপুর থেকে এর আগে ১৮ জন পড়ুয়া ফিরে এসেছিল কলকাতায়। শিলিগুড়ি হয়েও অনেক পড়ুয়া রাজ্যে ফিরেছে অশান্ত মণিপুর থেকে। প্রসঙ্গত, এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি টুইটবার্তায় লিখেছিলেন, “মণিপুরে আটকে পড়া আমাদের অন্যান্য রাজ্যবাসীকে সেখান থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। আমাদের যারা যারা সেখানে আটকে পড়েছেন, তাদের সকলের পাশে আছি।”

উল্লেখ্য, মণিপুর থেকে আটকে পড়া মানুষজনকে ফেরানোর জন্য ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। নবান্ন থেকে একটি কন্ট্রোল রুমও খোলা হয়েছে। সেই কন্ট্রোল রুমে সোমবার দুপুর পর্যন্ত ১৮৫ জনের ফোন এসেছে বলে জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছিলেন, “মণিপুর সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। যারা বিমানবন্দরে আসতে পারছেন না, উপদ্রুত এলাকায় আটকে আছেন, তাদের সহায়তার জন্য আমরা মণিপুর সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।”