কলকাতা: নিয়োগ ‘কেলেঙ্কারি’তে (Primary TET) নতুন নতুন অভিযোগ যোগ হচ্ছে রোজই। ২০১৬ সালে প্রাথমিক নিয়োগে নেওয়া হয়েছিল অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট (Aptitude TEST)। এবার সেই অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট নিয়ে বিস্ফোরক মামলাকারীদের আইনজীবী। আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারির দাবি, তৃণমূলের প্যাডে যাঁদের নাম ছিল, ইন্টারভিউয়ে তাঁরাই বেশি নম্বর পেয়েছেন। আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারির বক্তব্য, “ক্রান্তি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের একটি প্যাডে অতনু দাস, স্বপনকুমার বিশ্বাস, ইভানা পারভিন তিনজনের রোল নম্বর, কোন টেবিলে তাঁরা বসবেন, ফর প্রাইমারি বলে এক ভদ্রলোক ২১.১০.২০১৬-র আগে ফরওয়ার্ড করেন। দু’জন এসসি প্রার্থী, একজন ওবিসি প্রার্থী দেখলাম পেয়েছেন। একজনের নম্বর ১৯.৭৬৮, একজনের ১৯.২১৪, আরেকজনের ২১.২১০। প্রচুর নম্বর পেয়েছে। ওনারা ভাইভায় কেউ ৫-এ ৫ পেয়েছেন। দু’জন সাড়ে ৪ করে পেয়েছেন। অ্যাপ্টিটিউডে প্রত্যেকে ৪-এর উপরে পেয়েছেন। অথচ অ্যাকাডেমিক স্কোর হিসাব হলে ওনারা চাকরিটাই পান না।” তরুণজ্যোতির দাবি, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় সবথেকে বড় দুর্নীতি হয়েছে অ্যাপ্টিটিউড টেস্টে। এই টেস্টের মাধ্যমে অন্ততপক্ষে ২৫ হাজার জনকে অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে এসেছিলেন ৩০ জন ইন্টারভিউয়ার। বন্ধ ঘরে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন বিচারপতি। অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট নেওয়া হয়নি বলে একটি মামলা হয়। তার ভিত্তিতেই এই জিজ্ঞাসাবাদ বলে জানা যায়। ইন্টারভিউয়ারদের মধ্যে বেশির ভাগই মেনে নিয়েছেন এই অভিযোগ।
প্রাথমিকের প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট যাঁরা নিয়েছিলেন, তাঁদেরই সম্প্রতি তলব করা হয়েছিল। একদিনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৩০ জনকে। এই ৩০ জনকে প্রথমে বসানো হয়েছিল হাইকোর্টের সার্ধ-শতবার্ষিকী ভবনের ন’তলার অডিটোরিয়ামে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রেজিস্ট্রার লাউঞ্জে। জিজ্ঞাসাবাদ শুরুর ১০ মিনিট আগে ন’তলার অডিটোরিয়ামে যান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, “ভয়ের কোনও কারণ নেই, ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট নিয়ে কিছু প্রশ্ন করা হবে, যে যা জানেন সত্য বলবেন, তারপর বেরিয়ে যাবেন।”
কলকাতা: নিয়োগ ‘কেলেঙ্কারি’তে (Primary TET) নতুন নতুন অভিযোগ যোগ হচ্ছে রোজই। ২০১৬ সালে প্রাথমিক নিয়োগে নেওয়া হয়েছিল অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট (Aptitude TEST)। এবার সেই অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট নিয়ে বিস্ফোরক মামলাকারীদের আইনজীবী। আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারির দাবি, তৃণমূলের প্যাডে যাঁদের নাম ছিল, ইন্টারভিউয়ে তাঁরাই বেশি নম্বর পেয়েছেন। আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারির বক্তব্য, “ক্রান্তি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের একটি প্যাডে অতনু দাস, স্বপনকুমার বিশ্বাস, ইভানা পারভিন তিনজনের রোল নম্বর, কোন টেবিলে তাঁরা বসবেন, ফর প্রাইমারি বলে এক ভদ্রলোক ২১.১০.২০১৬-র আগে ফরওয়ার্ড করেন। দু’জন এসসি প্রার্থী, একজন ওবিসি প্রার্থী দেখলাম পেয়েছেন। একজনের নম্বর ১৯.৭৬৮, একজনের ১৯.২১৪, আরেকজনের ২১.২১০। প্রচুর নম্বর পেয়েছে। ওনারা ভাইভায় কেউ ৫-এ ৫ পেয়েছেন। দু’জন সাড়ে ৪ করে পেয়েছেন। অ্যাপ্টিটিউডে প্রত্যেকে ৪-এর উপরে পেয়েছেন। অথচ অ্যাকাডেমিক স্কোর হিসাব হলে ওনারা চাকরিটাই পান না।” তরুণজ্যোতির দাবি, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় সবথেকে বড় দুর্নীতি হয়েছে অ্যাপ্টিটিউড টেস্টে। এই টেস্টের মাধ্যমে অন্ততপক্ষে ২৫ হাজার জনকে অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে এসেছিলেন ৩০ জন ইন্টারভিউয়ার। বন্ধ ঘরে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন বিচারপতি। অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট নেওয়া হয়নি বলে একটি মামলা হয়। তার ভিত্তিতেই এই জিজ্ঞাসাবাদ বলে জানা যায়। ইন্টারভিউয়ারদের মধ্যে বেশির ভাগই মেনে নিয়েছেন এই অভিযোগ।
প্রাথমিকের প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট যাঁরা নিয়েছিলেন, তাঁদেরই সম্প্রতি তলব করা হয়েছিল। একদিনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৩০ জনকে। এই ৩০ জনকে প্রথমে বসানো হয়েছিল হাইকোর্টের সার্ধ-শতবার্ষিকী ভবনের ন’তলার অডিটোরিয়ামে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রেজিস্ট্রার লাউঞ্জে। জিজ্ঞাসাবাদ শুরুর ১০ মিনিট আগে ন’তলার অডিটোরিয়ামে যান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, “ভয়ের কোনও কারণ নেই, ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট নিয়ে কিছু প্রশ্ন করা হবে, যে যা জানেন সত্য বলবেন, তারপর বেরিয়ে যাবেন।”