Partha Chatterjee: অভিষেকের প্রশ্ন উঠল, পার্থ কি জবাব দিলেন?
Partha Chatterjee: এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী শুরুতেই জামিনের আবেদন করেন। তিনি আবেদন জানান, জামিনের আবেদন সংক্রান্ত শুনানি আলাদা তারিখে হোক। যদিও আদালতে সে আবেদন পত্রপাঠ খারিজ করে দেন। বিচারক স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কারও জন্যই আদালত বিশেষভাবে আলাদা কোনও সুবিধা দেবে না।
কলকাতা: জামিন পেলেন না শুক্রবারও। এ বছরও বিশ্বকর্মা পুজো, গণেশ চতুর্থী জেলের ভিতরেই কাটবে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। শিক্ষক নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। এক বছর ঘুরে গিয়েছে বিচারাধীন বন্দিজীবন তাঁর। এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আলিপুর সিবিআই আদালতে তোলা হয়। শুনানি ছিল সুবীরেশ ভট্টাচার্য, এসপি সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, অশোক সাহা, চন্দন মণ্ডল-সহ মোট ৬জনের। সকলেরই ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী শুরুতেই জামিনের আবেদন করেন। তিনি আবেদন জানান, জামিনের আবেদন সংক্রান্ত শুনানি আলাদা তারিখে হোক। যদিও আদালতে সে আবেদন পত্রপাঠ খারিজ করে দেন। বিচারক স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কারও জন্যই আদালত বিশেষভাবে আলাদা কোনও সুবিধা দেবে না।
এদিন আদালতে আসা-যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের একটি প্রশ্নেরও জবাব দেননি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। ইন্ডিয়া জোট, টুইন টাওয়ারের সমান দুর্নীতির দাবি কিংবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইডি-তলব নিয়ে প্রশ্ন করা হলে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এদিন নীরবই থেকেছেন।
অন্যদিকে এদিন ভার্চুয়ালি হাজিরা দেন এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যের। এদিন সুবীরেশের আইনজীবী জানান, তাঁর মক্কেল কানের জটিল রোগে ভুগছেন। আবেদন জানান, যে কোনও শর্তে মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন দেওয়া হোক। যদিও সিবিআই জামিনের বিরোধিতা করে জানায়, তদন্তে অগ্রগতি ঘটেছে। ধৃতরা সকলেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সকলপক্ষের সওয়াল জবাব শেষে সকলকেই জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।