AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mangoes: পাকা আম খেয়ে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন, খাওয়ার আগে মানুন এই টোটকা

Summer Fruits: ৪০ ডিগ্রির গরমও বাঙালি সহ্য করে নেবে শুধু হিমসাগর, ল্যাংড়া খাওয়ার জন্য। সারাবছর গরমের অপেক্ষা হয় শুধু পাকা আমের জন্য। গাছের আম পাকতে শুরু করে দিয়েছে। তার সঙ্গে বাজারেও দেখা মিলছে পাকা আমের। বাজার থেকে আম কিনে এনেই খেয়ে ফেলবেন না।

Mangoes: পাকা আম খেয়ে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন, খাওয়ার আগে মানুন এই টোটকা
| Updated on: May 08, 2024 | 5:02 PM
Share

৪০ ডিগ্রির গরমও বাঙালি সহ্য করে নেবে শুধু হিমসাগর, ল্যাংড়া খাওয়ার জন্য। সারাবছর গরমের অপেক্ষা হয় শুধু পাকা আমের জন্য। গাছের আম পাকতে শুরু করে দিয়েছে। তার সঙ্গে বাজারেও দেখা মিলছে পাকা আমের। বাজার থেকে আম কিনে এনেই খেয়ে ফেলবেন না। অবশ্যই ভাল করে ধোবেন। আর ঘণ্টাখানেক জলে ডুবিয়ে রাখুন। পাকা আম সবসময় জলে ডুবিয়ে খাওয়া হয়। এমনকি সংরক্ষণের আগেও আমকে জলে ডুবিয়ে রাখা দরকার। কিন্তু কেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

১) আমের খোসায় ফাইটিক অ্যাসিড নামের এক ধরনের অ্যান্টি-নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে। এই ফাইটিক অ্যাসিড শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এটি শরীরকে পুষ্টি শোষণে বাধা দেয়। আয়রন, জিঙ্ক, ক্যালশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান শোষণে বাধা দেয় ফাইটিক অ্যাসিড। আমকে জলের ভিতর ডুবিয়ে রাখলে এই ফাইটিক অ্যাসিড দূর হয়ে যায়।

২) আমের খোসায় এমন অনেক ক্ষতিকারক উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়। এমনকি এখান থেকে ত্বকেরও সমস্যা হতে পারে। ব্রণ, র‍্যাশ, অন্ত্রের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা এড়াতে আম জলে ভিজিয়ে খাওয়া উচিত।

৩) আজকাল বাজারে যে সব শাকসবজি, ফল পাওয়া যায়, বেশিরভাগই রাসায়নিক উপাদান দিয়ে পাকানো হয়। কীটনাশকও প্রয়োগ করা হয়। আমের উপরও অনেক ধরনের রাসায়নিক প্রয়োগ করা হয়। এগুলো শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথার সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। জলের মধ্যে আম ঘণ্টাখানেক ডুবিয়ে রাখলে এসব ক্ষতিকারক উপাদান পরিষ্কার হয়ে যায়।

৪) আম খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু গরমে শরীরকে যত ঠান্ডা রাখবেন, ততই ভাল। আমকে ঘণ্টাখানেক জলে ভিজিয়ে রেখে খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে।

৫) আমের মধ্যে ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে। এই রাসায়নিক উপাদান শরীরে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি করে। আম খেয়ে মোটা হতে না চাইলে জলে ভিজিয়ে রাখুন। আম জলে ভিজিয়ে রাখলে এই ফাইটোকেমিক্যালের ঘনত্ব কমে যায়। এরপর আম খেলে ফ্যাট জমার সম্ভাবনা কমে যায়।