Modern Weapons of Indian Army: নিঃশব্দে খেল খতম শত্রু পক্ষের, ধ্বংস করে দেবে ট্যাঙ্কও, ভারতীয় সেনার এই সব গোপন অস্ত্রের কথা জানেন?

Jan 23, 2025 | 7:50 PM

Modern Weapons of Indian Army: T-90 ভীষ্মর সঙ্গে সংঘর্ষে আসা সব রকম বিস্ফোরক, যেমন রকেট, ক্ষেপণাস্ত্র, গ্রেনেড এমনকি আরপিজিও নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।

1 / 9
সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স ২০২৫। সেই তালিকা অনুসারে বিশ্বের চতুর্থ সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ ভারত। আমেরিকা, রাশিয়া ও চিনের পরেই রয়েছে ভারত। জানেন এ হেন শক্তিশালী আমাদের দেশের সেনার কাছে কী কী অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে?

সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স ২০২৫। সেই তালিকা অনুসারে বিশ্বের চতুর্থ সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ ভারত। আমেরিকা, রাশিয়া ও চিনের পরেই রয়েছে ভারত। জানেন এ হেন শক্তিশালী আমাদের দেশের সেনার কাছে কী কী অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে?

2 / 9
যুদ্ধ ট্যাঙ্ক T-90 ভীষ্ম - ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কের বিশাল বহর রয়েছে। প্রথম যে নামটি আসে তা হল T-90 ভীষ্ম ট্যাঙ্ক। ২০০১ সালে সেনার হাতে তুলে দেওয়া হয় এই ট্যাঙ্ক। শত্রুর অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইলকেও নিষ্ক্রিয় কর দিতে পারে T-90 ভীষ্ম। ১২৫ মিমি বন্দুকে সজ্জিত, এই ট্যাঙ্কে আছে স্বয়ংক্রিয় অগ্নি সুরক্ষা ব্যবস্থা।

যুদ্ধ ট্যাঙ্ক T-90 ভীষ্ম - ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কের বিশাল বহর রয়েছে। প্রথম যে নামটি আসে তা হল T-90 ভীষ্ম ট্যাঙ্ক। ২০০১ সালে সেনার হাতে তুলে দেওয়া হয় এই ট্যাঙ্ক। শত্রুর অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইলকেও নিষ্ক্রিয় কর দিতে পারে T-90 ভীষ্ম। ১২৫ মিমি বন্দুকে সজ্জিত, এই ট্যাঙ্কে আছে স্বয়ংক্রিয় অগ্নি সুরক্ষা ব্যবস্থা।

3 / 9
T-90 ভীষ্মর সঙ্গে সংঘর্ষে আসা সব রকম বিস্ফোরক, যেমন রকেট, ক্ষেপণাস্ত্র, গ্রেনেড এমনকি আরপিজিও নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে ২০০০ টিরও বেশি T-90 ভীষ্ম প্রধান যুদ্ধ ট্যাঙ্ক রয়েছে। ৫০-৬০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে এই ট্যাঙ্ক।

T-90 ভীষ্মর সঙ্গে সংঘর্ষে আসা সব রকম বিস্ফোরক, যেমন রকেট, ক্ষেপণাস্ত্র, গ্রেনেড এমনকি আরপিজিও নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে ২০০০ টিরও বেশি T-90 ভীষ্ম প্রধান যুদ্ধ ট্যাঙ্ক রয়েছে। ৫০-৬০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে এই ট্যাঙ্ক।

4 / 9
বিএমপি-২ ট্যাঙ্ক - কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ভারত রাশিয়ার থেকে বিএমপি-২ ট্যাঙ্ক কিনতে হতো। কিন্তু এখন তা নিজেই তৈরি করে। ৩০ মিমি মেশিনগান দিয়ে সজ্জিত এই ট্যাঙ্কটি ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে এবং চারদিক থেকে শত্রুকে আক্রমণ করতে পারে। ওজন মাত্র ১৪ হাজার কেজি, ফলে পাহাড়ি এলাকায় সহজেই পরিবহন করা যায়। এছাড়া সেনাবাহিনীর

বিএমপি-২ ট্যাঙ্ক - কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ভারত রাশিয়ার থেকে বিএমপি-২ ট্যাঙ্ক কিনতে হতো। কিন্তু এখন তা নিজেই তৈরি করে। ৩০ মিমি মেশিনগান দিয়ে সজ্জিত এই ট্যাঙ্কটি ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে এবং চারদিক থেকে শত্রুকে আক্রমণ করতে পারে। ওজন মাত্র ১৪ হাজার কেজি, ফলে পাহাড়ি এলাকায় সহজেই পরিবহন করা যায়। এছাড়া সেনাবাহিনীর

5 / 9
 T-72 ট্যাঙ্ক - এই ট্যাঙ্ক যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে ২৪০০ টিরও বেশি T-72 ট্যাঙ্ক রয়েছে। ওজন প্রায় ৪১ হাজার কেজি, এতে ৩ জন সৈন্য বসতে পারে। কমব্যাট ভেহিকেল রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এস্টাব্লিশমেন্ট ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য অর্জুনের নামে নামকরণ করে অর্জুন ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে। এটি এক প্রকার তৃতীয় প্রজন্মের যুদ্ধ ট্যাঙ্ক, যা ১২০ মিমি কামান দিয়ে সজ্জিত। এতে ৪জনের বসতে পারে।

T-72 ট্যাঙ্ক - এই ট্যাঙ্ক যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে ২৪০০ টিরও বেশি T-72 ট্যাঙ্ক রয়েছে। ওজন প্রায় ৪১ হাজার কেজি, এতে ৩ জন সৈন্য বসতে পারে। কমব্যাট ভেহিকেল রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এস্টাব্লিশমেন্ট ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য অর্জুনের নামে নামকরণ করে অর্জুন ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে। এটি এক প্রকার তৃতীয় প্রজন্মের যুদ্ধ ট্যাঙ্ক, যা ১২০ মিমি কামান দিয়ে সজ্জিত। এতে ৪জনের বসতে পারে।

6 / 9
জোরাওয়ার ট্যাঙ্ক - ভারত তৈরি করেছে হালকা ট্যাঙ্ক জোরাওয়ার। ২০২৭ সালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে এই ট্যাঙ্ক। জোরাওয়ার ট্যাঙ্কটি লারসেন অ্যান্ড টুব্রো (এলএন্ডটি) এর সহযোগিতায় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এর ওজন মাত্র ২৫ টন। হালকা হওয়ায় প্লেনে করেও এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাবে।

জোরাওয়ার ট্যাঙ্ক - ভারত তৈরি করেছে হালকা ট্যাঙ্ক জোরাওয়ার। ২০২৭ সালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে এই ট্যাঙ্ক। জোরাওয়ার ট্যাঙ্কটি লারসেন অ্যান্ড টুব্রো (এলএন্ডটি) এর সহযোগিতায় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এর ওজন মাত্র ২৫ টন। হালকা হওয়ায় প্লেনে করেও এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাবে।

7 / 9
উচ্চ প্রযুক্তির অস্ত্রে আরও একটি নাম যোগ করতে চলেছে ভারতীয় সেনা, ফিউচার রেডি কমব্যাট ভেহিকল (এফআরসিভি)। ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ১,৭৭০টি FRCV কেনার অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে। এই অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তির ট্যাঙ্ক একাধিক অস্ত্রে শস্ত্রে সজ্জিত। পুরানো T-72 ট্যাঙ্কগুলিকে প্রতিস্থাপন করবে এই ট্যাঙ্ক।

উচ্চ প্রযুক্তির অস্ত্রে আরও একটি নাম যোগ করতে চলেছে ভারতীয় সেনা, ফিউচার রেডি কমব্যাট ভেহিকল (এফআরসিভি)। ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ১,৭৭০টি FRCV কেনার অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে। এই অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তির ট্যাঙ্ক একাধিক অস্ত্রে শস্ত্রে সজ্জিত। পুরানো T-72 ট্যাঙ্কগুলিকে প্রতিস্থাপন করবে এই ট্যাঙ্ক।

8 / 9
চিনা-পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ করতে ভারতীয় সেনাবাহিনী একটি নতুন অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করেছে। একটি ন্যানো ড্রোন, যার নাম ব্ল্যাক হর্নেট। মাত্র ৩৩ গ্রাম ওজনের এই ড্রোনটি দেখতে খেলনার মতো এবং এর আকার হাতের তালুর চেয়েও ছোট। এর সাহায্যে সন্ত্রাসীদের খুঁজে বের করা সহজ হবে। এতে রয়েছে দুটি ক্যামেরা, আবার ব্ল্যাক হর্নেট কোনও শব্দ ছাড়াই শত্রুর ডেরায় পৌঁছে যায়।

চিনা-পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ করতে ভারতীয় সেনাবাহিনী একটি নতুন অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করেছে। একটি ন্যানো ড্রোন, যার নাম ব্ল্যাক হর্নেট। মাত্র ৩৩ গ্রাম ওজনের এই ড্রোনটি দেখতে খেলনার মতো এবং এর আকার হাতের তালুর চেয়েও ছোট। এর সাহায্যে সন্ত্রাসীদের খুঁজে বের করা সহজ হবে। এতে রয়েছে দুটি ক্যামেরা, আবার ব্ল্যাক হর্নেট কোনও শব্দ ছাড়াই শত্রুর ডেরায় পৌঁছে যায়।

9 / 9
অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল, কাঁধে রেখে ব্যবহার করতে হয়। এর রেঞ্জ ১.৫ থেকে ২৫ কিলোমিটার। এর সাহায্যে ৩০ সেকেন্ডে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে শত্রুর ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা যায়। প্রতি ১৫ সেকেন্ডে একটি করে মিসাইল পুনরায় লোড করা যায়। এছাড়া সেনাবাহিনী সম্প্রতি দেশীয় প্রযুক্তির তৃতীয় প্রজন্মের অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট গাইডেড মিসাইল পরীক্ষা করেছে। নাগ এমকে-২ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্রটির তিনটি ফিল্ড ট্রায়াল করা হয়েছিল। শত্রুকে নির্ভুলভাবে ধ্বংস করতে এর জুরি মেলা ভার। (সব ছবি - Getty Images And PTI)

অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল, কাঁধে রেখে ব্যবহার করতে হয়। এর রেঞ্জ ১.৫ থেকে ২৫ কিলোমিটার। এর সাহায্যে ৩০ সেকেন্ডে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে শত্রুর ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা যায়। প্রতি ১৫ সেকেন্ডে একটি করে মিসাইল পুনরায় লোড করা যায়। এছাড়া সেনাবাহিনী সম্প্রতি দেশীয় প্রযুক্তির তৃতীয় প্রজন্মের অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট গাইডেড মিসাইল পরীক্ষা করেছে। নাগ এমকে-২ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্রটির তিনটি ফিল্ড ট্রায়াল করা হয়েছিল। শত্রুকে নির্ভুলভাবে ধ্বংস করতে এর জুরি মেলা ভার। (সব ছবি - Getty Images And PTI)

Next Photo Gallery