Guru Purnima 2024: আষাঢ় মাসে কেন গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়? প্রাচীন ভারতের ‘আদিগুরু’ কে ছিলেন?

Guru Purnima Tithi Rituals: হিন্দু চন্দ্র ক্যালেন্ডার অনুসারে, জুন বা জুলাই মাসে আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়। এদিন শিষ্য বা পড়ুয়ারা নিজ নিজ শিক্ষক বা গুরুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করার রীতি রয়েছে। তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন পড়ুয়ারা। আষাঢ় মাসের পূর্ণিমার দিনটিকে ব্যাস পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। মহাভারতের রচয়িতা হিসেবে বেদব্যাসের ভূমিকা অপরিহার্য। এছাড়া প্রাচীন ভারতে শাস্ত্র ও সাহিত্য রচনায় মহর্ষির অবদানকে স্মরণ করা হয়ে থাকে এদিন।

| Updated on: Jul 19, 2024 | 1:55 PM
হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মাবলম্বীদের কাছে গুরু পূর্ণিমা তিথি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী ২০ জুলাই থেকেই পড়ে যাচ্ছে এই আ।ষাঢ় পূর্ণিমার তিথি। তিথি সমাপ্ত হবে ২১ জুলাই। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিকে গুরু পূর্ণিমা বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মাবলম্বীদের কাছে গুরু পূর্ণিমা তিথি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী ২০ জুলাই থেকেই পড়ে যাচ্ছে এই আ।ষাঢ় পূর্ণিমার তিথি। তিথি সমাপ্ত হবে ২১ জুলাই। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিকে গুরু পূর্ণিমা বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

1 / 8
এদিন মহর্ষি বেদ ব্যাসের জন্মবার্ষিকীর দিন হিসেবেও পরিচিত। প্রাচীন ভারতের হিন্দু ঐতিহ্যে মহর্ষি বেদব্যাসের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এদিন বেদব্যাসকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করার জন্যই বিশেষভাবে পালন করা হয়েছিল। মনে করা হয়, এদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

এদিন মহর্ষি বেদ ব্যাসের জন্মবার্ষিকীর দিন হিসেবেও পরিচিত। প্রাচীন ভারতের হিন্দু ঐতিহ্যে মহর্ষি বেদব্যাসের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এদিন বেদব্যাসকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করার জন্যই বিশেষভাবে পালন করা হয়েছিল। মনে করা হয়, এদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

2 / 8
আষাঢ় মাসের পূর্ণিমার দিনটিকে ব্যাস পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। মহাভারতের রচয়িতা হিসেবে বেদব্যাসের ভূমিকা অপরিহার্য। এছাড়া প্রাচীন ভারতে শাস্ত্র ও সাহিত্য রচনায় মহর্ষির অবদানকে স্মরণ করা হয়ে থাকে এদিন।

আষাঢ় মাসের পূর্ণিমার দিনটিকে ব্যাস পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। মহাভারতের রচয়িতা হিসেবে বেদব্যাসের ভূমিকা অপরিহার্য। এছাড়া প্রাচীন ভারতে শাস্ত্র ও সাহিত্য রচনায় মহর্ষির অবদানকে স্মরণ করা হয়ে থাকে এদিন।

3 / 8
হিন্দু চন্দ্র ক্যালেন্ডার অনুসারে, জুন বা জুলাই মাসে আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়। এদিন শিষ্য বা পড়ুয়ারা নিজ নিজ শিক্ষক বা গুরুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করার রীতি রয়েছে। তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন পড়ুয়ারা।

হিন্দু চন্দ্র ক্যালেন্ডার অনুসারে, জুন বা জুলাই মাসে আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়। এদিন শিষ্য বা পড়ুয়ারা নিজ নিজ শিক্ষক বা গুরুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করার রীতি রয়েছে। তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন পড়ুয়ারা।

4 / 8
প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্যমতে, এদিন আদিগুরু ঋষি বেদব্যাসের জন্মবার্ষিকীর দিন হিসেবেও পালিত হয়। অন্যদিকে, বৌদ্ধদের জন্যও গুরু পূর্ণিমা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এদিন বুদ্ধজ্ঞান লাভের পর সারনাথে প্রথম ধর্মোপদেশ প্রদান করেছিলেন গৌতম বুদ্ধ। যা ধর্মচক্র প্রবর্তন নামেও পরিচিত।

প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্যমতে, এদিন আদিগুরু ঋষি বেদব্যাসের জন্মবার্ষিকীর দিন হিসেবেও পালিত হয়। অন্যদিকে, বৌদ্ধদের জন্যও গুরু পূর্ণিমা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এদিন বুদ্ধজ্ঞান লাভের পর সারনাথে প্রথম ধর্মোপদেশ প্রদান করেছিলেন গৌতম বুদ্ধ। যা ধর্মচক্র প্রবর্তন নামেও পরিচিত।

5 / 8
হিন্দু ও বৌদ্ধদের পাশাপাশি জৈনদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। ২৪ তম তীর্থঙ্কর মহাবীর প্রথম ও প্রদান শিষ্য হিসেবে গৌতম স্বামীকে বেছে নেন। শিক্ষা ও নির্দেশনার প্রকাশকে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাতে এদিন গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়।

হিন্দু ও বৌদ্ধদের পাশাপাশি জৈনদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। ২৪ তম তীর্থঙ্কর মহাবীর প্রথম ও প্রদান শিষ্য হিসেবে গৌতম স্বামীকে বেছে নেন। শিক্ষা ও নির্দেশনার প্রকাশকে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাতে এদিন গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়।

6 / 8
গুরু পূর্ণিমার দিনে বিশেষ আচার মেনে গুরু ও ভগবান বিষ্ণুর পুজো করা উচিত। তাতে পুণ্য, মোক্ষলাভ হে পারে। কর্মজীবনেও উন্নতি দেখা দিতে পারে। গুরু পূর্ণিমার দিন গীতা পাঠের পর কিছুক্ষণ গরুদের সেবা করুন।

গুরু পূর্ণিমার দিনে বিশেষ আচার মেনে গুরু ও ভগবান বিষ্ণুর পুজো করা উচিত। তাতে পুণ্য, মোক্ষলাভ হে পারে। কর্মজীবনেও উন্নতি দেখা দিতে পারে। গুরু পূর্ণিমার দিন গীতা পাঠের পর কিছুক্ষণ গরুদের সেবা করুন।

7 / 8
ফল, ফুল, সিঁদুর, হলুদ ইত্যাদি পূজার উপকরণ দিয়ে ব্যাসদেবকে পুজো করতে পারেন। এ দিনে গুরু দীক্ষা নেওয়ার প্রথাও রয়েছে।এছাড়া গুরু পূর্ণিমায় হলুদ শস্য, হলুদ জামাকাপড় ও হলুদ রঙের মিষ্টি দুঃস্থকে দান করা উচিত।যার ফলে জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি গ্রহ শক্তিশালী হয়।

ফল, ফুল, সিঁদুর, হলুদ ইত্যাদি পূজার উপকরণ দিয়ে ব্যাসদেবকে পুজো করতে পারেন। এ দিনে গুরু দীক্ষা নেওয়ার প্রথাও রয়েছে।এছাড়া গুরু পূর্ণিমায় হলুদ শস্য, হলুদ জামাকাপড় ও হলুদ রঙের মিষ্টি দুঃস্থকে দান করা উচিত।যার ফলে জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি গ্রহ শক্তিশালী হয়।

8 / 8
Follow Us: