AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Akshaya Tritiya 2025 Date: ২৯ নাকি ৩০ এপ্রিল কোন দিন অক্ষয় তৃতীয়া? পঞ্জিকা অনুযায়ী জানুন দিনক্ষণ

Akshaya Tritiya 2025: আর কয়েকটা দিন পর দেশজুড়ে পালিত হবে অক্ষয় তৃতীয়া। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কোনও রকম শুভ কাজ যদি করা হয়, তা হলে তাঁর ফল দীর্ঘস্থায়ী হয়। কখনও সেই ফলের ক্ষয় হয় না।

Akshaya Tritiya 2025 Date: ২৯ নাকি ৩০ এপ্রিল কোন দিন অক্ষয় তৃতীয়া? পঞ্জিকা অনুযায়ী জানুন দিনক্ষণ
Akshaya Tritiya 2025 Date: ২৯ নাকি ৩০ এপ্রিল কোন দিন অক্ষয় তৃতীয়া? পঞ্জিকা অনুযায়ী জানুন দিনক্ষণImage Credit: Getty Images
| Updated on: Apr 26, 2025 | 10:58 AM
Share

অক্ষয় অর্থাৎ যার কোনও ক্ষয় নেই। আরও ভালো করে বললে চিরস্থায়ী যে কিছুকেই অক্ষয় বলা যায়। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কোনও রকম শুভ কাজ যদি করা হয়, তা হলে তাঁর ফল দীর্ঘস্থায়ী হয়। কখনও সেই ফলের ক্ষয় হয় না। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের তৃতীয় তিথির দিন অক্ষয় তৃতীয়া (Akshaya Tritiya) পালিত হয়। কথিত আছে যে এই দিনে ধনদেবতা কুবেরের তপস্যাতে সন্তুষ্ট হয়েছিলেন মহাদেব। এবং এরপর তাঁকে বিরাট ধনসম্পত্তি দিয়েছিলেন। এ বছর অক্ষয় তৃতীয়া কবে পড়েছে, তা নিয়ে অনেকেই দোলাচলে রয়েছেন। জেনে নিন পঞ্জিকা মতে এ বছর অক্ষয় তৃতীয়া সত্যি কবে।

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকায় যদি নজর রাখা হয়, তা হলে দেখা যাবে তৃতীয়া তিথি আরম্ভ হচ্ছে ১৫ বৈশাখ অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল, মঙ্গলবার। সময় – বিকেল ৫টা ৩৩ মিনিট। আর তৃতীয়া তিথি শেষ হবে ১৬ বৈশাখ অর্থাৎ ৩০ এপ্রিল, বুধবার। সময় – দুপুর ২টো ১৩ মিনিট।

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকায় নজর দিলে দেখা যাবে তৃতীয়া তিথি আরম্ভ হচ্ছে ১৫ বৈশাখ অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল, মঙ্গলবার। সময়- রাত ৯টা ৪ মিনিট। আর তৃতীয়া তিথি শেষ হবে ১৬ বৈশাখ অর্থাৎ ৩০ এপ্রিল, বুধবার। সময় – সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিট।

অক্ষয় তৃতীয়ার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। অক্ষয় অর্থাৎ যা কখনও ক্ষয়প্রাপ্ত নয়। বা চিরন্তন। আর তৃতীয়া চন্দ্র চক্রের তৃতীয় দিনকে নির্দেশ করে। এই দিনে যে কোনও ভালো কাজ, বিনিয়োগ করলে ফল খুব ভালো হয়। নতুন ব্যবসা শুরু করার জন্য অক্ষয় তৃতীয়ার দিনটি খুবই ভালো। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এই পবিত্র দিনে সূর্য ও চন্দ্র দুইই উচ্চ স্থানে অবস্থান করে। ঐশ্বরিক সংযোগের কারণে এই দিনটি সাফল্য, সমৃদ্ধি, স্বাস্থ্য ও আধ্যাত্মিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

বিঃ দ্রঃ – এই প্রতিবেদনে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে প্রাপ্ত তথ্য। এই বিষয়ে কোনও দায় নেই TV9 Bangla-র।