AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Holi 2024: দোল পূর্ণিমার রাতে এই কাজেই আসবে অর্থপ্রাপ্তি ও সুখ-সমৃদ্ধি! থমকাবে না ধনী হওয়ার সম্ভাবনা

Financial Crisis: হোলির রাতে চাঁদ ওঠার পর বাড়ির ছাদে বা খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে প্রথমে চাঁদকে দেখুন। চন্দ্রদেবের কথা স্মরণ করে একটি রুপোর থালায় শুকনো খেজুর, কিছু মাখন রেখে দিন। তার সঙ্গে রাখুন একটি খাঁটি ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপ ও ধূনো। একটি থালিতে রেখে চাঁদকে দুধ বা ক্ষীর নিবেদন করুন। কথিত আছে যে কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে গ্রহের অবস্থান নিম্নে হলে চন্দ্রকে সন্তুষ্ট করা খুবই কার্যকরী।

Holi 2024: দোল পূর্ণিমার রাতে এই কাজেই আসবে অর্থপ্রাপ্তি ও সুখ-সমৃদ্ধি! থমকাবে না ধনী হওয়ার সম্ভাবনা
| Edited By: | Updated on: Mar 17, 2024 | 7:52 AM
Share

হোলির দিন একে অপরকে রঙ লাগিয়ে উত্‍সব পালনেই মেতে ওঠেন গোটা দেশের মানুষ। হোলির আর দোলযাত্রা একই দিনে পালিত না হলেও, মূল অর্থ একই। রঙের বিনিময়ে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা, ভালবাসা-প্রেম আদান প্রদান করা।।  কথিত আছে, রং প্রয়োগে একে অপরের প্রতি ক্ষোভ দূর হয় ও সম্পর্ক মধুর হয়। তবে যদি কোনও ব্যক্তি অর্থ সংক্রান্ত সমস্যার কবলে পড়ে বা প্রচুর পরিশ্রমের পরেও অর্থ হাতে আসে না, তাহলে হোলির রাতে কিছু প্রতিকার গ্রহণ করলে অর্থ প্রবাহের আসবে হু হু করে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, হোলির রাতে পূর্ণ আচার মেনে চন্দ্রদেবের পুজো করা উচিত। কথিত আছে এদিন চন্দ্রদেবের উপাসনা করলে আর্থিক সমস্যা দূর হয় ও ধনী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

হোলির রাতে চাঁদ ওঠার পর বাড়ির ছাদে বা খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে প্রথমে চাঁদকে দেখুন। চন্দ্রদেবের কথা স্মরণ করে একটি রুপোর থালায় শুকনো খেজুর, কিছু মাখন রেখে দিন। তার সঙ্গে রাখুন একটি খাঁটি ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপ ও ধূনো। একটি থালিতে রেখে চাঁদকে দুধ বা ক্ষীর নিবেদন করুন। কথিত আছে যে কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে গ্রহের অবস্থান নিম্নে হলে চন্দ্রকে সন্তুষ্ট করা খুবই কার্যকরী।

চাঁদকে অর্ঘ্য নিবেদনের পর সাদা মিষ্টি ও কেশর মিশ্রিত সাবুর ক্ষীর নিবেদন করুন। এরপরে, এই মিষ্টি ও ক্ষীর শিশুদের মধ্যে প্রসাদ হিসাবে বিতরণ করতে হবে। এছাড়াও প্রসাদ হিসেবে মাখন বিতরণ করাও শুভ বলে মনে করা হয়। মনে রাখবেন শুধু হোলির রাতে নয়, প্রতি মাসের পূর্ণিমার দিনেও চন্দ্রকে দুধ নিবেদন করা উচিত। তাতে চন্দ্র ভগবান সন্তুষ্ট হন ও আশীর্বাদ বর্ষণ করেন। চন্দ্রদেব যদি আশীর্বাদ বর্ষণ করতে শুরু করেন, তাহলে তাঁরজীবনে কখনওই আর্থিক সংকট হয় না, সর্বদা আর্থিক লাভের সম্ভাবনা থাকে।