Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

DC vs MI IPL Match Result: সেই ১২-ই থার্ডটাইম লাকি MI-এর! রানআউটের হ্যাটট্রিকে মরসুমের প্রথম হার দিল্লির

Delhi Capitals vs Mumbai Indians Report: দুর্দান্ত একটা ম্যাচ। যার নিয়ন্ত্রণ ছিল দিল্লির হাতেই। রান তাড়ায় ইনিংসের প্রথম বলেই তরুণ ওপেনার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগুরুকের উইকেট হারায় দিল্লি। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে তিনে নামানো হয় করুণ নায়ারকে। রান আউটের হ্যাটট্রিকে রুদ্ধশ্বাস জয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের।

DC vs MI IPL Match Result: সেই ১২-ই থার্ডটাইম লাকি MI-এর! রানআউটের হ্যাটট্রিকে মরসুমের প্রথম হার দিল্লির
Image Credit source: BCCI
Follow Us:
| Updated on: Apr 14, 2025 | 1:43 AM

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এ মরসুমে একমাত্র দল হিসেবে একশো শতাংশ জয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। রাজধানীতে ফিরেই হতাশা। সেই ১২ রানেই জিতল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স! সেই ১২ রান কেন? এর আগের দুই ম্যাচ অর্থাৎ লখনউ ও আরসিবির কাছে ঠিক ১২ রানের ব্যবধানে হেরেছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। থার্ডটাইম সেই ১২ সংখ্যাটাই লাকি হয়ে দাঁড়াল। দুর্দান্ত একটা ম্যাচ। যার নিয়ন্ত্রণ ছিল দিল্লির হাতেই। যদিও রান আউটের হ্যাটট্রিকে রুদ্ধশ্বাস জয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের।

এ মরসুমে বিশাখাপত্তনমে হোম ম্যাচ খেলেছে দিল্লি ক্যাপিটালস। এ দিন আসল হোম অর্থাৎ দিল্লিতেই নেমেছিলেন অক্ষর প্যাটেলরা। সেখানে সারপ্রাইজ করুণ নায়ার। টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নেন দিল্লি ক্যাপ্টেন অক্ষর প্যাটেল। সিদ্ধান্তে ভুল ছিল না। প্রথমে ব্যাট করে দিল্লিকে ২০৬ রানের টার্গেট দেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। পিচ-পরিস্থিতি অনুযায়ী এই টার্গেট পূরণ করার মতোই। কিন্তু নায়ার ফিরতেই করুণ অবস্থা হয় দিল্লির।

রান তাড়ায় ইনিংসের প্রথম বলেই তরুণ ওপেনার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগুরুকের উইকেট হারায় দিল্লি। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে তিনে নামানো হয় করুণ নায়ারকে। বাঁ হাতি তরুণ ওপেনার অভিষেক পোড়েলকে নিয়ে ১১৯ রানের পার্টনারশিপ গড়েন করুণ নায়ার। মাত্র ৪০ বলে ৮৯ রানের ইনিংসে ফেরেন করুণ। তার আগে অভিষেকের উইকেট হারায় দিল্লি। লোকেশ রাহুলের মতো ব্যাটার থাকায় ম্যাচ দিল্লির হাতেই। কিন্তু মিডল অর্ডারে পরপর উইকেট হারিয়ে চাপ বাড়ে।

শেষ তিন ওভারে ৩৮ রান ডিফেন্ড করতে হত মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে। কিন্তু ক্রিজে আশুতোষ শর্মা থাকায় মুম্বইয়ের কাজ কঠিন হয়। মরসুমের প্রথম ম্যাচটাতেই দিল্লিকে বিধ্বংসী ইনিংসে জিতিয়েছিলেন আশুতোষ। খাদের কিনার থেকে অনবদ্য জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল। এ দিন আশুতোষ ফিরলেন রান আউটে। সেখানেই যেন ম্যাচটা জিতে নেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।

শেষ ৮ বলে ১৪ রান প্রয়োজন থাকলেও দিল্লিকে জেতানোর মতো ফায়ার পাওয়ার ছিল না। প্রথম ডেলিভারিতে কুলদীপও রান আউট। স্টার্কের সঙ্গে শেষ উইকেটে ক্রিজে যোগ দেন মোহিত শর্মা। তিনিও প্রথম বলেই রানআউট। ১৯ ওভারে ১৯৩ রানেই শেষ দিল্লি। ১২ রানে স্বস্তির জয় হার্দিকদের।